| ঢাকা, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

বাড়ি নির্মাণ ঋণে কিস্তি ৯০০ টাকা, মেয়াদ ২০ বছর

জাতীয় ডেস্ক . স্পোর্টস আওয়ার ২৪
২০২০ জানুয়ারি ১৯ ২২:১০:৪৭
বাড়ি নির্মাণ ঋণে কিস্তি ৯০০ টাকা, মেয়াদ ২০ বছর

বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের ওয়েবসাইটে (http://www.bhbfc.gov.bd/) বলা হয়েছে এখানে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ সরল সুদে মানে ঋণ গ্রহিতাকে প্রতি লাখে মাসিক কিস্তি দিতে হবে সর্বনিম্ন মাত্র ৯০০ টাকা। এ ব্যাপারে কর্পোরশনের উপ মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম জানান, পাঁচটি ক্যাটাগরিতে বাড়ি নির্মাণের জন্য ঋণ দেওয়া হয়ে থাকে। নগর এলাকায় যারা জমি বা প্লট কিনতে চান তাদের জন্য ‘নগর বন্ধু’, জেলা পর্যায়ে যারা ঋণ নিতে চান তাদের জন্য ‘পল্লীমা’, দেশের বাইরে থাকা যেসব প্রবাসীরা ঋণ নিতে চান তাদের জন্য ‘প্রবাস বন্ধু’, যারা নিজেদের স্থাপনা আরো ভালো করতে চান তাদের জন্য ‘আবাসন উন্নয়ন’ আর সবশেষে যারা নিজেদের স্থাপনা মেরামত করতে চান তাদের জন্য ‘আবাসন মেরামত’ নামের পাঁচটি প্যাকেজ রয়েছে।

পাঁচ বছর মেয়াদী প্যাকেজে ঋণের জন্য প্রতি এক লাখ টাকায় মাসে দুই হাজার ৭৬ টাকা, ১০ বছরে মাসিক ১ হাজার ২৬৮ টাকা, ১৫ বছরের জন্য মাসিক ১ হাজার ১৪ টাকা আর ২০ বছরের জন্য প্রতি মাসে কিস্তি আসবে সর্বনিম্ন ৯০০ টাকা। খায়রুল ইসলাম বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠান দেশের একমাত্র রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান যেটি আর্থিক খাতে ঋণ দেয়। আমরা এক সংখ্যার অংকে সরল সুদে ঋণ দিয়ে থাকি। মোট পাঁচটি ক্যাটাগরিতে ফ্ল্যাটের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৮০ লাখ আর জমির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা পর্যন্ত আমরা ঋণ দিয়ে থাকি। বাংলাদেশি নাগরিকরা এটি সর্বোচ্চ ২০ বছরে এবং যারা প্রবাসে আছেন তারা সর্বোচ্চ ২৫ বছরে মাসিক কিস্তিতে এই ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন। ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়সী বাংলাদেশের যেকোন নাগরিক শর্ত সাপেক্ষে এই ঋণ সুবিধা নিতে পারবেন।ব্যাংকের তুলনায় কর্পোরেশন থেকে ঋণ নেওয়া সুবিধা ও লাভজনক উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠানটির এই কর্মকর্তা বলেন, যেহেতু এটা একটি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান তাই এটির সুধ সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হয়।

ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা রয়েছে গ্রাহক প্রতি মাসে যে কিস্তি পরিশোধ করবেন সেটি থেকে আমরা আসলের অংকও নিয়ে থাকি। এছাড়াও ব্যাংক সাধারণত দুই অঙ্কের সংখ্যার সুদে ঋণ দেয়। তাই ব্যাংকের তুলনায় আমাদের থেকে ঋণ নেওয়া লাভজনক। অন্যদিকে ব্যাংকে সাধারণত তিন মাস কিস্তি বকেয়া পড়লেই কর্তৃপক্ষ মামলা-মোকদ্দমা বা অন্যান্য আইনানুগ পদক্ষেপে চলে যায়। কিন্তু আমাদের এখানে সর্বোচ্চ ২৪ কিস্তি পর্যন্ত বকেয়ার সুবিধা দেওয়া হয় গ্রাহকদের। তাই তুলনামূলকভাবে বিচার করলে হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন থেকে ঋণ নেওয়া সুবিধার ও লাভজনক। প্রতিষ্ঠানটির উপ মহাব্যবস্থাপক খায়রুল ইসলাম আরও বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা ঋণ দেয় কিন্তু প্রপার্টি কিনতে হবে তাদের পছন্দনীয় জায়গা থেকে। আমাদের এখানে এ ধরনের বাধ্যবাধকতা নেই, আমরা শুধু অর্থ ঋণ দিয়ে থাকি। গ্রাহকের যেখানে সুবিধা মনে হবে তিনি এই অর্থ দিয়ে সেখানেই প্রপার্টি কিনতে পারবেন।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

ক্রিকেট

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের যে বোলার কে চায় ভারত

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের যে বোলার কে চায় ভারত

বাংলাদেশি ভক্তরা নিশ্চয়ই হরমনপ্রীত কৌরকে মনে রেখেছেন। মাঠের ম্যাচে বাংলাদেশকে সামলাতে না পেরে বাংলাদেশ আম্পায়ারদের ...

সাইফউদ্দিনের বলে গতি কম তাই বাদ পড়েছেন, শান্ত

সাইফউদ্দিনের বলে গতি কম তাই বাদ পড়েছেন, শান্ত

এই সকালটা ভিন্ন তাসকিন আহমেদের জন্য প্রথমবারের মত সহঃ অধিনায়কের গুরুদায়িত্ব সঙ্গে নিজের ইনজুরি নিয়েও ...

ফুটবল

বায়ার্ন কি পারবে রিয়ালকে বধ করতে?

বায়ার্ন কি পারবে রিয়ালকে বধ করতে?

চ্যাম্পিয়নস লিগেরগের সেমি ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে মে ৯ তারিখ রাত ১ টায় মুখোমুখি হবে ক্লাব ...

কোপা আমেরিকার আগে বড় ইনজুরি মেসি সহ দুই বিশ্বকাপজয়ী তারকা খেলোয়াড়

কোপা আমেরিকার আগে বড় ইনজুরি মেসি সহ দুই বিশ্বকাপজয়ী তারকা খেলোয়াড়

জুনের তৃতীয় সপ্তাহে শুরু হচ্ছে দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল টুর্নামেন্ট কোপা আমেরিকা। তবে এবারের অনুষ্ঠানটি শুধু ...



রে