| ঢাকা, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেল পেঁয়াজ

সারাদেশ . স্পোর্টস আওয়ার ২৪
২০১৯ অক্টোবর ২৬ ১৯:৩৬:৩৯
অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেল পেঁয়াজ

এর আগের সপ্তাহে ছিল ৮৫ থেকে ৯০ টাকা কেজি। অপরদিকে মান ও আকার ভেদে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১১০ থেকে ১১৫ টাকায়, যা গেল সপ্তাহে ছিল ৮৫ থেকে ৯০ টাকা। খুচরার পাশাপাশি পাইকারি বাজারেও দাম বেড়েছে পেঁয়াজের। কারওয়ান বাজারের পাইকারিতে দেশি ও ভারতীয় দুই ধরনের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১০০ টাকার কাছাকাছি।

আর মিসরের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ৯৫ টাকায়। যদিও আমদানি শুরুর পর দুই সপ্তাহ আগেও এ পেঁয়াজের দাম ছিল পাইকারিতে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। তবে খুচরা বাজারে এ পেঁয়াজ দেশি বলেই বিক্রি হয়। জানা গেছে, সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝিতে ভারত রপ্তানি মূল্য বাড়িয়ে দিলে পেঁয়াজের বাজারে সংকট শুরু হয়। ওই সময় ৫০ টাকার পেঁয়াজ এক লাফে ৮০ টাকায় পৌঁছায়।

অপর দিকে দুই সপ্তাহ পর ২৯ সেপ্টেম্বর ভারত তাদের অভ্যন্তরীণ বাজার নিয়ন্ত্রণ রাখতে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দিলে এ দেশের বাজারে হু-হু করে বাড়তে থাকে দর। একদিনের ব্যবধানেই দেশি পেঁয়াজ ১২০ টাকা এবং ভারতীয় পেয়াঁজ ১০০ টাকা কেজি ছাড়ায়। এ অবস্থায় পেঁয়াজের বাজার স্বাভাবিক করতে ভারতের বিকল্প হিসেবে মিয়ানমার, মিসরসহ বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়।

খোলা বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করেছে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। সেখানে কেজিপ্রতি ৪৫ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে। কিন্তু কোনো কিছুতেই দাম নিয়ন্ত্রণে আসছে না। মাঝে কয়েকদিন দাম কিছুটা কমার পর আবারও বাড়তে শুরু করেছে।

বিক্রেতারা বলছেন, দেশের পেঁয়াজের মজুদ প্রায় শেষের পথে। সরবরাহ সংকটেই দাম আবার বেড়েছে। তাই নতুন পেঁয়াজ এলেই বাজার স্বাভাবিক হবে। দুই মাসের আগে বাজারে নতুন দেশি পেঁয়াজ ওঠছে না। তাই তার আগে দাম কমার সম্ভাবনা কম। তবে ভারতে ক্ষেতের পেঁয়াজ তোলা শুরু হয়েছে। দেশটি রপ্তানি শুরু করলে আবারও দাম কমবে।

পেঁয়াজের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আদা ও রসুনের দামও। কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে খুচরায় দেশি ও আমদানি করা রসুন বিক্রি হয়েছে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকায়। এছাড়া মানভেদে আদা ১৩০ থেকে ১৭০ টাকা হয়েছে। মুদি পণ্যের মধ্যে প্রতিকেজি লবণ ৩০ থেকে ৩৫ টাকা,

খোলা আটা ২৮ থেকে ৩০, প্যাকেট ৩৪ থেকে ৩৫, খোলা ময়দা ৩৪ থেকে ৩৬, প্যাকেট ময়দা ৪৫ থেকে ৪৮, চিনি ৫৫ থেকে ৬০, ছোলা ৭৫ থেকে ৮০, বড় দানার মসুর ডাল ৬০ থেকে ৬৫, দেশি মসুর ডালের কেজি ১০০ থেকে ১১০, প্রতিলিটার খোলা পামওয়েল ৬২ থেকে ৬৫, খোলা সয়াবিন তেল ৮০ থেকে ৮২, কোম্পানিভেদে বোতলজাত সয়াবিনের লিটার ১০০ থেকে ১১০ এবং ৫ কেজির বোতল বিক্রি হয়েছে ৪৪০ থেকে ৫০০ টাকায়।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

ক্রিকেট

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের যে বোলার কে চায় ভারত

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের যে বোলার কে চায় ভারত

বাংলাদেশি ভক্তরা নিশ্চয়ই হরমনপ্রীত কৌরকে মনে রেখেছেন। মাঠের ম্যাচে বাংলাদেশকে সামলাতে না পেরে বাংলাদেশ আম্পায়ারদের ...

বিশ্বকাপে টাইগারদের লক্ষ্য জানিয়ে দিলেন কোচ হাথুরু

বিশ্বকাপে টাইগারদের লক্ষ্য জানিয়ে দিলেন কোচ হাথুরু

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ খেলে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দল চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ। এর ...

ফুটবল

বায়ার্ন কি পারবে রিয়ালকে বধ করতে?

বায়ার্ন কি পারবে রিয়ালকে বধ করতে?

চ্যাম্পিয়নস লিগেরগের সেমি ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে মে ৯ তারিখ রাত ১ টায় মুখোমুখি হবে ক্লাব ...

কোপা আমেরিকার আগে বড় ইনজুরি মেসি সহ দুই বিশ্বকাপজয়ী তারকা খেলোয়াড়

কোপা আমেরিকার আগে বড় ইনজুরি মেসি সহ দুই বিশ্বকাপজয়ী তারকা খেলোয়াড়

জুনের তৃতীয় সপ্তাহে শুরু হচ্ছে দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল টুর্নামেন্ট কোপা আমেরিকা। তবে এবারের অনুষ্ঠানটি শুধু ...



রে