যে কারনে কফির দোকানে কাজ করতেন শ্রদ্ধা
অন্য স্টুডেন্টদের মতো তিনিও শেখানে পার্ট টাইম চাকরির খোঁজ করা শুরু করেন। স্মার্ট হওয়ায় চাকরি পেতে বেশি সমস্যা হয়নি তার। ক্যাম্পাসেরই কফির দোকানে চাকরি জুটে গেল। প্রতিদিন সকালেই জানিয়ে দেওয়া হতো কী কাজ করতে হবে। হয় ক্যাশ কাউন্টারে বসতেন, নয়তো গরম কফি অথবা হট চকলেট ঢেলে নেড়ে মেশাতেন তিনি। শ্রদ্ধা জানান তিনি খুব ভালোবাসতেন তার কাজগুলো।
শ্রদ্ধা আরও জানান, তার কফি শপের পাশেই ছিল একটি স্যান্ডউইচের দোকান। এলাকার সেরা খাবার বিক্রি করতো তারা। মাঝে মাঝে শ্রদ্ধা আফসোস করে ভাবতেন, কেন স্যান্ডউইচের দোকানে চাকরি খোঁজা হয়নি তার। যেমন ভাবনা তেমন কাজ। কফির দোকানের চাকরির মেয়াদ দেড় মাস হতেই শ্রদ্ধা স্যান্ডউইচের দোকানটিতে চাকরির আবেদন করেন এবং চাকরি পেয়েও যান। সেখানে সবচাইতে দারুণ বিষয় ছিল, দিন শেষে একটি স্যান্ডউইচ খাওয়া যেত, একদম ফ্রি! তবে আফসোস করে শ্রদ্ধা বলেন, পড়াশোনায় সময় দেওয়ার জন্য স্যান্ডউইচের দোকানের চাকরিটা তাকে ছেড়ে দিতে হয় মাত্র ৭ মাস পর। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া