যার হাতে উঠতে পারে ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ
তবে চাইলে কি আর পারা যায়। শক্তিমত্তার বিচারেইও শক্তির পরিচয় দিতে হয়। আর বিশ্বকাপের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ৭ দেশের মধ্যে কে সেরা তার বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করেছেন ২৪আপডেট নিউজ।
ক্রিকেটে নির্দিষ্ট একটা দলকে বড় বলা যায় না। বলতে হয় বড় দলগুলো। আর সে বড় দলগুলোর মধ্যে ছোট ছোট ফরমেটে যে নামগুলো প্রথমে আসে তা হলো উইন্ডিজ পাকিস্তান ইন্ডিয়া ইংল্যান্ড অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড। বর্তমানের পরিস্থিতিতে ২য় সারির প্রথমে থাকেই সাউথ আফ্রিকা বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা। এই বিশ্বকাপের জন্য সেরা কে। এ বিশ্বকাপের সবচেয়ে চমক দেখিয়ে দল ঘোষণা করেছে ইন্ডিয়া।
তবে পরিকল্পনামতো কিছু না হলে কিংবা পিচে বল ব্যাটে আসলে বলার নিয়ে ভুগতে হবে যদি তারা পরিকল্পনামতো অতিরিক্ত স্পিনার না খেলাই। তবে পরিকল্পনা মতো কিছু না হলে কিংবা পিচে বল ব্যাটে আসলে বোলার নিয়ে ভুগতে হবে।
যদি তারা পরিকল্পনামতো অতিরিক্ত স্পিনার খেলাই। কেননা তাদের দলে রেখেছেন অতিরিক্ত পাঁচজন স্পিনার। কেননা চার বছর দলে না থাকা অশ্বিনকে দলে রেখেছেন। আবার নিয়মিত মুখ চাহাল বাহিরে সূর্যকুমার দলে তবে কাপ্তান শেখর ধাওয়ান রিজার্ভ বেঞ্চে। তাই বলা যায় সবচেয়ে বেশি আনপ্রেডিক্টেবল সাজানো বলা যেতে পারে।
এরপর ইংল্যান্ডের কোথায় তেমন কোনো অভিজ্ঞতা ছাড়া খেলোয়াড় নেই। যে কজন আছে তারা পরীক্ষিত। তবে তাদের সেরা হতে দিবে না। কারণ সাধারণত এসব মাঠে তারা একটু দুর্বল। কেননা এখানে এশিয়ান দলগুলো বেশি অ্যাডভান্টেজ পায়।
নিঃসন্দেহে সবচেয়ে ভয়ংকর দল উইন্ডিজ। অনেকের কাছে সবচেয়ে ফেভারিট মনে হতে পারে। কারণ এই আসরের জন্য তারা অপেক্ষা করে থাকে। আর তাদের ব্যাটিং লাইনআপ দেখে এখানে মূর্খরা প্রশ্ন করবে না। তবে বোলিং লাইন এর সমস্যা হতে পারে তবে তাদের ব্যাটসম্যানদের যেদিন আসবে সেদিন হয়তো বোলারদের জন্য দুঃস্বপ্নের মতোও কাটবে।
অনেকের কাছে এই মাঠে সেরা দল মনে হবে পাকিস্তানকে কারণ নিজের কোনো খারাপ ইফেক্ট করবে না তাদের উপর। কারণ এই মাঠ গুলো তাদের ঘরের মাঠে। আর স্পিন পেস কিংবা অলরাউন্ডার সব সাইড 100 তে 100। সমস্য বলতে তাদের মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। তিন চার ব্যাটনম্যানের তাদেরিএকটা ঝিম ধরে যায়। তবুও এই বিশ্বকাপে তারা অন্যতম ফেবারিট।
এর বিশ্বকাপের অন্যতম দাবিদার অস্ট্রেলিয়া দলে ব্যাটসম্যান কিংবা ফিল্ডিংয়ের সবদিকে অনেক উপরে। তবে আক্ষেপ আছে থাকতে পারে আত্মবিশ্বাসের অভাব। কেননা শেষ ১৩টি ম্যাচে জয় তিনটি। তাছাড়া দুবাই কন্ডিশন তাদের জন্য সবচেয়ে বড় ভয়ানক।
আরেক পরাশক্তি নিউজিলান্ড। ব্যাক্তি হিসেবে না খেলে দল হিসেবে খেলেন তারা। ওয়ানডেতে ভাগ্যবিধাতার লিখোনো হেরে গেলেও টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ এই দলটি আছে ফুরফুরে মেজাজে। তবে এদেশের মাঠিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশের কাছে নাঠকীয় ভাবে হারার রেকর্ড আছে।
এই দল গুলের বাইরে সবচেয়ে শক্তিশালী দল দক্ষিণ আফ্রিকা। দলটি উড়তে উড়তে হুট করে ছন্দপতনের যুগ কাটাচ্ছেন। তারমধ্যে এবার দলে জায়গা হয়নি ইমরান তাহির ও ডুপ্লেসিস একটু বিপদে থাকবেন। বড় দলগুলোর মধ্যে এই কন্ডিশনে ফেবারিটের তালিকায় থাকবে বাংলাদেশ আফগানিস্থান। কেননা আবহাওয়া বাংলাদেশের অনুকূলে থাকবে