শুধু মুশফিক নয় সবাইকে চমকে দিলেন সাইফউদ্দিনও
টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছেন টাইগারদের উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান মুশফিক। তাঁর পাশাপাশি দারুণ পারফর্ম করেছেন একই দলের হয়ে খেলা ইরফান শুক্কুর। ৫ ম্যাচে ৭১.৩৩ গড়ে তাঁর সংগ্রহ ২১৪ রান।
টুর্নামেন্টে ২টি হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে ২৭ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যানের। প্রেসিডেন্টস কাপের ফাইনালে ব্যাট হাতে ৭৫ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় তিন নম্বরে আছেন জাতীয় দলের অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৫ ম্যাচে ৪০.৫০ গড়ে ১৬২ রান করেন তিনি। যেখানে ২টি হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে তাঁর।
মাহমুদউল্লাহর পরের স্থানে রয়েছেন নাজমুল একাদশের হয়ে খেলা আফিফ হোসেন ধ্রুব। ৫ ম্যাচে ৩১.৪০ গড়ে একটি হাফ সেঞ্চুরিসহ ১৫৭ রান করেছেন তিনি এই টুর্নামেন্টে। তালিকার পাঁচ নম্বরে আছেন মাহমুদউল্লাহ একাদশের ওপেনার ইমরুল কায়েস। ৩৬.৫০ গড়ে তাঁর সংগ্রহ ১৪৬ রান। আফিফের মতো তাঁরও রয়েছে একটি হাফ সেঞ্চুরি।
ব্যাটসম্যানদের চেয়ে অবশ্য টুর্নামেন্টে অপেক্ষাকৃত ভালো পারফর্ম করেছেন বোলাররাই। বিশেষ করে তিন দলের পেসারাই দারুণ খেলেছেন। ৪ ম্যাচে ৩.৯৭ ইকোনমি রেটে ১২ উইকেট নিয়ে শীর্ষ উইকেট শিকারি তামিম একাদশের মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।
এরপর তালিকার দুই নম্বরে আছেন ডানহাতি পেসার রুবেল হোসেন। ৫ ম্যাচে ৪.০২ ইকোনমিতে ১২ উইকেট পেয়েছেন মাহমুদউল্লাহ একাদশের হয়ে খেলা এই তারকা বোলার। রুবেলের সঙ্গে একই দলে খেলা আরেক ডানহাতি পেসার সুমন খান রয়েছেন তালিকার তিন নম্বরে। ৩ ম্যাচে ৫.০৪ ইকোনমিতে তাঁর শিকার ৯ উইকেট।
চার এবং পাঁচ নম্বরে আছেন যথাক্রমে মুস্তাফিজুর রহমান ও আল-আমিন হোসেন। তামিম একাদশের হয়ে খেলা জাতীয় দলের বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজ ৪ ম্যাচে শিকার করেন ৮ উইকেট। যেখানে তাঁর বোলিং ইকোনমি রেট ৩.৫৭। নাজমুল একাদশের পেসার আল-আমিনও ৮ উইকেট নেন। তবে ৫ ম্যাচে তাঁর বোলিং ইকোনমি ৩.৮২।