যে কারণে ফাহিম মাশরুর ছাড়ে দেওয়া হল
তাঁকে ছেড়ে দেয়ার বিষয়টি যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের (সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম ডিভিশন) অতিরিক্ত ডেপুটি পুলিশ কমিশনার নাজমুল সুমন।
তিনি বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের স্বপক্ষে তার ফেসবুক আইডি থেকে যথেষ্ট পরিমাণ সাক্ষ্য পাওয়া যায়নি। বিষয়টির অধিকতর তদন্ত চলমান রয়েছে। সাইবার ইউনিট সাধারন মানুষ কে হয়রানি করে না।
এর আগে বুধবার সকালে রাজধানীর কাওরান বাজারে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় গ্রেফতার করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক গণশিক্ষা সম্পাদক মো. আল সাদিক গত ২২ এপ্রিল এ বিষয়ে কাফরুল থানায় এজাহার দায়ের করেন।
এজাহারে লেখা হয়েছে, 'ফাহিম মাশরুরের ফেসবুক আইডি থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছবির ব্যঙ্গাত্তক কার্টুন আপলোড ও শেয়ারসহ উস্কানিমূলকভাবে মিথ্যা ও আপমানমূলক স্ট্যাটাস ও তথ্য আপলোড করে অপপ্রচারের মাধ্যমে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিসহ দেশে অরাজক পরিস্থিতি ও অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টি করেছে এবং একই ধরনের কর্মকানণ্ড অব্যাহত রেখেছে।
মামলার প্রাথমিক তথ্য বিবরণীতে লেখা হয়েছে, 'সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে উস্কানিমূলকভাবে মিথ্যা ও আপমানমূলক স্ট্যাটাস ও তথ্য আপলোড করে অপপ্রচারের মাধ্যমে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিসহ দেশে অরাজক পরিস্থিতি ও অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টি করার অপরাধ করেছে।
এছাড়াও এজাহারে মোট ৮টি অভিযোগ উল্লেখ করা হয়েছে।সূত্র:যুগান্তর