| ঢাকা, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

বাংলাদেশের পাতাকা নিয়ে ৪১ হাজার উঁচু থেকে লাফ!

২০২৪ ফেব্রুয়ারি ২৪ ২৩:২৭:২০
বাংলাদেশের পাতাকা নিয়ে ৪১ হাজার উঁচু থেকে লাফ!

আমরা যখন ছোট ছিলাম, আমরা আকাশে উড়ন্ত প্লেন সম্পর্কে খুব কৌতূহলী ছিলাম। উড়ন্ত বিমান অনুসারে, আজকাল মানুষকেও উড়তে দেখা যায়। এই দৃশ্য প্রায়ই টেলিভিশন এবং সিনেমার পর্দায় দেখা যায়। এক বা একাধিক ব্যক্তি প্যারাসুট সংযুক্ত করে বিমান থেকে লাফ দেয়। তারপর প্যারাসুট বাতাসে ভাসতে খোলে। তারপর তারা পাখির মতো ভেসে যায় এবং আলতো করে মাটি স্পর্শ করে।

কৌতূহল আর কল্পনার মতো সুন্দর এই বিষয়টির নাম স্কাইডাইভিং। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এর জনপ্রিয়তা। কল্পনা করুণ তো, বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে পাখির মতো এমন করে উড়তে উড়তে কেউ মাটি ছোঁয়ার দৃশ্যটা কতটা নান্দনিক লাগবে? এবার তেমনই এক দৃশ্য আমরা দেখতে যাচ্ছি বাংলাদেশি স্কাইডাইভার আশিক চৌধুরীর কল্যাণে।

আগামী মে মাসে ৪১ হাজার ফুট উঁচুতে উড়ে যাওয়া বিমান থেকে লাফ দেবেন তিনি। যেখানে তার পিঠে থাকবে প্যারাস্যুট আর হাতে থাকবে আমাদের গর্বের লাল-সবুজ পতাকা। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস গড়তে আশিকের এই প্রচেষ্টার নাম ‘দ্য লারজেস্ট ফ্ল্যাগ ফ্লোন স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার’। ভূপৃষ্ঠ ছাড়িয়ে ১০ থেকে ৬০ কিলোমিটারের মধ্যবর্তী জায়গাকে বলা হয় স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার।

বাংলাদেশের এই স্কাইডাইভার রেকর্ড গড়তে যুক্তরাষ্ট্রের একটি এয়ারফিল্ডে গিয়ে প্রচেষ্টা চালাবেন। এই চেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রে কেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে আশিক বলেন, ‘সাধারণত বাণিজ্যিক উড়োজাহাজ ৩৫ হাজার ফুটের নিচ দিয়ে চলাচল করে। এর ওপরে উঠতে বিশেষায়িত বিমান দরকার হয়। সঙ্গে লাগে অনুকূল আবহাওয়া, যা এই এয়ারফিল্ডের আকাশে পাওয়া যায়।’ আশিক চৌধুরির গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরে।

তবে বাবার চাকরির সুবাদে তার বেড়ে ওঠা যশোরে। স্কুল-কলেজের পাট চুকিয়েছেন সিলেট ক্যাডেট কলেজে। এইচএসসি পাস করে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটে (আইবিএ)। ২০০৭ সালে স্নাতক হয়েই যোগ দেন দেশের বেসরকারি একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে। যেখানে ২০১১ সাল পর্যন্ত চাকরি করেছিলেন। আশিক চৌধুরীর প্রথমবার স্কাইডাইভিংয়ের স্বপ্নপূরণ হয় ২০১২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর। সেদিন যুক্তরাজ্যের ব্র্যাকলি শহরের হিনটন স্কাইডাইভিং সেন্টারে হাজির তিনি। জাম্পস্যুট, হেলমেট, প্যারাস্যুট, গগলসসহ যাবতীয় সুরক্ষাসামগ্রী পরে উঠে পড়লেন প্লেনে। সঙ্গে দুজন প্রশিক্ষিত স্কাইডাইভার।

কয়েক হাজার ফুট ওপরে ওঠার পর একজন স্কাইডাইভার আশিককে সঙ্গে নিয়ে বিমান থেকে লাফ দেন। এরপর ২০১৪ সালে ভর্তি হন একটি প্রাইভেট পাইলট প্রশিক্ষণ স্কুলে। এক বছর ধরে চলে প্রশিক্ষণ। এরপর একদিন ককপিটে বসেন আশিক। লন্ডন থেকে উড়োজাহাজ নিয়ে ছুটে যান পাশের এক শহরে। এভাবে পাইলটও বনে যান তিনি। সঙ্গে স্কাইডাইভিংয়ের শখতো রয়েছেই। সেই থেকে তার স্কাইডাইভিংয়ের নেশা।

ক্রিকেট

মাঠে নামতে প্রস্তুত গেইল

মাঠে নামতে প্রস্তুত গেইল

ঘরের মাঠে শেষ ম্যাচে চেন্নাই সুপার কিংসকে হারিয়ে আইপিএল প্লে-অফ নিশ্চিত করেছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর। ...

ফাইনালে ইমপ্যাক্ট বদলি হিসেবে খেলবেন গেইল

ফাইনালে ইমপ্যাক্ট বদলি হিসেবে খেলবেন গেইল

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের প্রবর্তক ক্রিস গেইল ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) খুবই জনপ্রিয়। তিনি তিনটি ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে ...

ফুটবল

কোপার আগে ব্রাজিল শিবিরে নেমে এলো বড় দুঃসংবাদ

কোপার আগে ব্রাজিল শিবিরে নেমে এলো বড় দুঃসংবাদ

কোপা আমেরিকা টুর্নামেন্ট শুরু হবে ২০ জুন। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের মরসুম থেকে আমরা মাত্র এক মাসেরও ...

কোপার আগে ব্রাজিল শিবিরে ইনজুরির ছড়াছড়ি, নতুন করে স্কোয়াডে চারজন

কোপার আগে ব্রাজিল শিবিরে ইনজুরির ছড়াছড়ি, নতুন করে স্কোয়াডে চারজন

ব্রাজিলই প্রথম কোপা আমেরিকায় অংশগ্রহণকারী দল ঘোষণা করে। কোচ দারিভাল জুনিয়র তার প্রথম মেয়াদে কিছু ...



রে