এক নারীর কারণে বেঁচে গেল টাইগাররা
এদিকে হামলায় গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে বলেও স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের খবর। তবে বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা সবাই নিরাপদে রয়েছেন বলে জানাগেছে।
জানা গেছে, শুক্রবার নিউজিল্যান্ডের স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে সেন্ট্রাল ক্রাইস্টচার্চের মসজিদ আল নূরে এক বন্দুকধারী হামলা করে। মসজিদে তখন জুমার নামাজ চলছিল।
গোলাগুলি ঘটনার সময় বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়েরা। লিটন দাস ও নাঈম হাসান ছাড়া বাংলাদেশ দলের সবাই মাঠে অনুশীলনে ছিলেন।
অনুশীলন শেষে তারা ওই মসজিদে জুম্মার নামাজ পড়তে যান। মসজিদে ঢোকার ঠিক আগমুহূর্তে অজ্ঞাত এক নারী এসে তামিমদের সতর্ক করে জানান যে মসজিদের ভেতরে গোলাগুলি হচ্ছে, এখন ভেতরে যাওয়া ঠিক হবে না। সেখানে উপস্থিত বাংলাদেশি সাংবাদিক জানিয়েছেন এমন তথ্য।
এ সময় ওই মহিলার সতর্কবার্তা শুনে তড়িঘড়ি করে টিম বাসের মধ্যে ঢুকে যায় বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়রা এবং শুয়ে পড়ে মেঝেতে। খানিক পরেই ঘটনাস্থলে থাকা নিরাপদ হবে না ভেবে তামিম-মিরাজরা বাস থেকে বেরিয়ে হাগলি পার্ক দিয়ে ক্রাইস্টচার্চের হাগলি ওভাল স্টেডিয়ামের ড্রেসিংরুমে চলে যায়।
এদিকে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সদস্যরা সবাই নিরাপদ আছেন বলে নিশ্চিত করেছে দলের ম্যানেজার খালেদ মাসুদ পাইলট।