১২ বছরের বালিকার সাথে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিয়ে অত;পর
বাবা-মায়ের মত পেলেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৩ বছরের মেয়েও আইনি মতে বিবাহযোগ্যা! আমেরিকার মতো উন্নত দেশে এই ধরনের আইনে কি প্রতিক্রিয়া হতে পারে সাধারণ মানুষের মাঝে? তা জানতেই একটি স্টিং অপারেশনের আয়োজন করা হয়। ১২ বছরের এক বালিকাকে বধূর সাজে নিউ ইয়র্কের রাস্তায় নামানো হয়, সেইসঙ্গে বর সাজানো হয় ৬৫ বছরের এক বৃদ্ধকে।
স্বাভাবিকভাবেই এমন বয়স্ক একজন পুরুষের সাথে এত ছোট একটি তরুণীর বিয়ে রাস্তার লেকেরা কি ভাবে নেবে? তাদের মত দেখার জন্য এই আপারেশনের আয়োজন করা হয়। কিন্তু এই জুটিকে দেখে পথচারীদের প্রতিক্রিয়া এমন পর্যায়ে গেয়ে দাঁড়ায়। পারলে সেখানেই সেই বরকে তারা মেরে মাটিতে পুরে রাখে। এমন দৃশ্য আসলে কাওই কাম্যনয়। প্রতিবাদে গর্জে ওঠতে থাকে নিউ ইয়র্কের সাধারণ মানুষ।
১২ বছরের বালিকার সাথে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিয়ে! ১২ বছরের বালিকার সাথে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিয়ে! আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিয়ে নিয়ে আমাদের সমাজে অনেক কথা শুনতে পাওয়া যায়। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে এবং মেয়ের ক্ষেত্রেই বৈধতা পায় আমাদের দেশে। অনেকেরই ধারণা বাল্যবিবাহ মনে হয় আমাদের দেশেই হয়ে থাকে? আসলে বিষয়টি সঠিক নয়। কারণ আমেরিকার মতো একটি উন্নত দেশে বিবাহর কোনো বয়সই নেই। কেবল মাত্র বাবা-মায়ের অনুমতি পেলেই মেয়েকে যে কোনো বয়সের পাত্রের সাথে বিবাহ দেয়া হয়ে থাকে। বাবা-মায়ের মত পেলেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৩ বছরের মেয়েও আইনি মতে বিবাহযোগ্যা! আমেরিকার মতো উন্নত দেশে এই ধরনের আইনে কি প্রতিক্রিয়া হতে পারে সাধারণ মানুষের মাঝে?
তা জানতেই একটি স্টিং অপারেশনের আয়োজন করা হয়। ১২ বছরের এক বালিকাকে বধূর সাজে নিউ ইয়র্কের রাস্তায় নামানো হয়, সেইসঙ্গে বর সাজানো হয় ৬৫ বছরের এক বৃদ্ধকে। স্বাভাবিকভাবেই এমন বয়স্ক একজন পুরুষের সাথে এত ছোট একটি তরুণীর বিয়ে রাস্তার লেকেরা কি ভাবে নেবে? তাদের মত দেখার জন্য এই আপারেশনের আয়োজন করা হয়। কিন্তু এই জুটিকে দেখে পথচারীদের প্রতিক্রিয়া এমন পর্যায়ে গেয়ে দাঁড়ায়। পারলে সেখানেই সেই বরকে তারা মেরে মাটিতে পুরে রাখে। এমন দৃশ্য আসলে কাওই কাম্যনয়। প্রতিবাদে গর্জে ওঠতে থাকে নিউ ইয়র্কের সাধারণ মানুষ।