কাভানির নৈপূণ্যে গ্যাঁগোঁর বিপক্ষে হার এড়াল পিএসজি
বিরতি থেকে ফিরে গোলের জন্য মরিয়া হয়ে খেলতে থাকে পিএসজি। ম্যাচের ৪৮ মিনিটে সুযোগও পেয়েছিল দলটি। তবে কাভানির ফ্রি-কিক ক্রসবারের ওপর দিয়ে যায়। পাল্টা আক্রমণে ম্যাচের ৬৮ মিনিটে ফরাসি ফরোয়ার্ড জিমি ব্রাইন্দ ব্যবধান দ্বিগুণ করেন।
দুই গোলে পিছিয়ে পড়ে হুশ ফেরে পিএসজির। ম্যাচের ৭৫ মিনিটে পিএসজির লো সেলসোকে ফাউল করলে পেনাল্টির সিদ্ধান্ত দেন রেফারি। স্পট কিক থেকে ব্যবধান কমান কাভানি। সাত মিনিট পর সমতার স্বস্তি ফেরে পিএসজি সমর্থকদের মুখে। তমাস মুনিয়ের ক্রসে হেড করে বল জালে জড়িয়ে দেন উরুগুয়ের এই ফরোয়ার্ড।
বাকি সময় আর কোন গোল না হলে ড্র নিয়েই মাঠ ছাড়ে দুই দল। এ জয়ে ৩৫ ম্যাচে ৯১ পয়েন্ট দলটির। বাকি তিন ম্যাচে আর ৬ পয়েন্ট পেলেই ২০১৫-১৬ মৌসুমে নিজের গড়া এক মৌসুমে সর্বোচ্চ ৯৬ পয়েন্ট পাওয়ার রেকর্ডটি টপকে যাবে পিএসজি।