১১১ রানের টার্গেট নিয়ে ব্যাট করতে নেমে ৮ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে,কুমিল্লার সংগ্রহ,,,
এই ম্যাচে টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন খুলনার কাপ্তান মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। ফলে ব্যাটিংয়ে নামেন খুলনা টাইটান্সের দুই ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্ত ও রাইলি রুশো। শুরুটা ভালো হয়নি খুলনার। প্রথম ওভারেই তারা দলীয় ১ রানে ওপেনার রাইলি রুশোর উইকেট হারায়। রুশো কোনো রান না করেই মেহেদী হাসানের বলে ব্রাভোর হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়েছেন।
তারপর শোয়েব মালিকের করা দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে ৮ রান করা নাজমুল হোসেন সাজঘরে ফিরলে বিপর্যয়ে পড়ে খুলনা। টাইটান্স অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ ও তরুণ আফিফ হোসেন বিপর্যয় সামাল দেয়ার চেষ্টা করেন।
তবে, দলীয় ২৮ রানে শোয়েব মালিককে উঠিয়ে মারতে গিয়ে ৮ রান করা আফিফ হোসেন তামিম ইকবালের তালু বন্দি হন। নিকোলাস পূরাণ কোনো রান না করেই শোয়েব মালিকের বলে লিটন দাসের স্ট্যাম্পিংয়ের ফাঁদে পড়ে আউট হয়েছেন।
পূরাণের ফিরে যাওয়ার পর মাহমুদুল্লাহর সঙ্গে উইকেটে যোগ দেন আরিফুল হক। তবে দলীয় ৪০ রানে ১৪ রান করা মাহমুদুল্লাহ মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের বলে হাসান আলীর হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফিরেছেন।
খুলনার দলীয় ৫০ পূরণ হয় ৯ ওভারে। তারপর ১৩ রান করা ব্রাথওয়েটকে জস বাটলারের ক্যাচ বানিয়ে আউট করেছেন আল-আমিন হোসেন। দলীয় ৭৪ রানে জোফরা আর্চারকে লিটনের ক্যাচ বানিয়ে নিজের দ্বিতীয় শিকার তুলে নিয়েছে আল-আমিন।
আর্চারের ব্যাট থেকে এসেছে ৫ রান। আরিফুল হক ২৪ রান করে বাটলারের হাতে ক্যাচ দিয়ে আল-আমিনের বলে আউট হয়েছেন। শেষদিকে ১৬ রান করা কাইল অ্যাবোটকে জস বাটলারের ক্যাচ বানিয়ে আউট করেছেন ডুয়াইন ব্রাভো।
হাসান আলীর করা শেষ ওভারের দ্বিতীয় বলে ১৬ রান করা শফিউল বোল্ড হলে মাত্র ১১১ রানেই গুটিয়ে যায় খুলনা টাইটান্স। ফলে তামিমদের সামনে জয়ের জন্য লক্ষ্য দাঁড়ায় ১১২ রান।