লিটন-সাব্বিরকে নিয়ে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারন কি
যতটা না মাঠের পারফম্যান্স দিয়ে তিনি আলোচনায় আসেন, তার চেয়ে বেশি শিরোনাম হয়েছেন মাঠের বাইরের কাণ্ডে। কালে ভদ্রে রান পেলেও তা দলের জয়ে অবদান রেখেছে খুব কমই।
তবে টি-টোয়েন্টি আসলে তাকে নিয়ে আবারো সবাই আশা দেখে। তাকে যে বলা হয় টি-২০ স্পেশালিস্ট। কিন্তু এই ফরম্যাটেও ঠিক কতটা প্রত্যাশা পূরণ করতে পেরেছেন?
সাব্বিরের পরিসংখ্যান দেখলে হতাশ হবেন যে কেউই। ২০১৭ থেকে এখন পর্যন্ত খেলা ১৭ ম্যাচে তার রান ৩৪১। ফিফটি আছে মাত্র একটি। স্ট্রাইক রেট একশো ২০, গড়ও ২০। ঠিক এই সময়ে সাব্বিরের সমান বা কম ম্যাচ খেলে রান দ্বিগুণ রান করেছে এমন ক্রিকেটারের সংখ্যাও কম নয়।
আরেক ব্যাটসম্যান লিটন দাসেরও একই অবস্থা। ২০১৭’র জানুয়ারি থেকে সাব্বিরের সমান ১৭ ম্যাচ খেলেছেন লিটন। সাব্বিরের কাছাকাছি গড়ে রান করেছেন ৩৬১। তবে তার স্ট্রাইক রেট একটু বেশি।
তবে এদের দলে থাকার কারনটাও বেশ স্বাভাবিক। টি-টোয়েন্টিতে এদের একটু আলাদাভাবেই দেখা হয়ে থাকে। লিটনকে সবসময় দেশের অন্যান্য ব্যাটসম্যানদের তুলনায় তার ক্লিন শর্ট, ফ্রি মাইন্ডে খেলার জন্য সামনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে তাকে দলে সুযোগ দিচ্ছে বিসিবি। একি কারনে দলে রয়েছেন সাব্বিরও।