ব্রেকিং নিউজ ; তামিম-বিসিবি সম্পর্কে নাটকীয় মোড়, বিশ্বকাপেই ফিরছেন তামিম
আর মাত্র কয়েক দিনের মধ্যে বাংলাদেশের নির্বাচক প্যানেল কে আইসিসির কাছেন বাংলাদেশের ১৫ সদস্যের তালিকা পাঠাতে হবে। শেষ মুহুত্যে যে নাম টা সব চেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে সেটা হল তামিম ইকবাল। কিন্তু তামিমের সর্ব শেষ তথ্য টা আসলে কি? তিনি কি আসলেই ফিরবেন টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে? সবচেয়ে বড় প্রশ্ন কি কারনে আসলে টিম ম্যানেজমেন্ট থেকে তামিম চাওয়া হচ্ছে?
বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন তামিম কে জাতীয় দলে দেখতে চান। বাংলাদেশের যেসকল ক্রিকেটার অনেক পরিশ্রম করে বাংলাদেশের ক্রিকেট কে এমন জায়গায় নিয়ে এসেছেন তাদের মধ্যে তামি ইকবাল অন্যতম। এমন একজন ক্রিকেটারের অবসর ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে কখন হতে পারে না।
বাংলাদেশের ক্রিকেটের ওপেনারদের বাজে ফর্ম। বাংলাদেশ টিম আইসিসির প্রতিটি ইভেন্টে অনেক আশা নিয়ে যায় হয়ত বাংলাদেশ টিম টা অনেক ভাল টিম নয় কিন্তু প্রতি জায়গায় ওপেনারদের ব্যার্থতা বাংলাদেশকে চরম ভাবে বাজে ফর্মের দিকে ঠেলে দেয়। বাংলাদেশের বোলিং নিয়ে খুব বেশি কথা বলার সুযোগ নেই। মিডিল ওটার লোয়ার ওডার নিয়ে যতটা চিন্তা তার চেয়ে বেশি চিন্তা করতে হয় বাংলাদেশের ওপেনার নিয়ে। এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের নাম ওপেনিং। সৌম্য সরকার ইনজুরিতে আছেন। লিটনের ফর্ম নিয়ে বর্তমান অনেক আলোচনা হচ্ছে। তানজিদ তামিম তিনি এখন বাংলাদেশের হয়ে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেননি। এমন অবস্থায় বাংলাদেশ টিম ম্যানেজম্যেন্ট তামিমকে দলে চায়।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেট কিছুটা বাংলাদেশের হত হবে আশা করা হচ্ছে। সেখানে বাংলাদেশের মত স্পিন দেখা যাবে। তামিম ইকবাল যদি ওই জায়গায় থাকেন তাহলে তিনি ব্যাটিংয়ে এক পাশ ধরে রাখবেন সেটা নিশ্চিত বলায় যায়। সেটা বাংলাদেশের জন্য একটা বড় প্লাস পয়েন্ট হবে। ওপেনিং থেকে যদি একটা পাশ ধরে রাখা যায় তাহলে বাংলাদেশের মিডিল ওটারে হিট ব্যাট করার মত ব্যাটিং আছে।
বাংলাদেশ এই বিশ্বকাপে খুব বেশি আশা করছে না। ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেট বাংলাদেশের জুনের ১৩ এবং ১৬ তারিখ নেপাল এবং নেদ্যারল্যান্ডের সাথে খেলবে। এখন আপনি বাংলাদেশের শক্তির কথা বলেন আর যায় বলেন এই দুটা ম্যাচ জেতা উচিত। অ্যামেরিকার মাটিতে বাংলাদেশ যে ম্যাচ দুটা খেলবে এটা শ্রীলংকার বিপক্ষে অন্য একটা সাউদ আফ্রিকার বিপক্ষে। বাংলাদেশ যদি তাদের প্রথম ম্যাচ টা শ্রীলংকার বিপক্ষে জিতে যায় তাহলে বাংলাদেশের যে হিসাব নিকাশ তাতে বাংলাদেশ ৩ ম্যাচ জিতে যাবে। ৪ ম্যাচের মধ্যে ৩ ম্যাচ বাংলাদেশের জয় পাওয়া সম্ভব।