শুধু মাত্র তাদেরকে খুশি করতেই এমন কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছি
দল থেকে নিজের বাদ পড়া সম্পর্কে ইমরুল কায়েস বলেন, “আমি হয়তো বা কোচদের পছন্দের খেলোয়াড় হতে পারিনি কখনো। প্রথমে যখন আসে তখন তাদের খুশি করতে পারি না। তাদের চাওয়া মতো অবদান রাখতে পারি না।” তিনি আরও বলেন,
জেমি সিডন্স থেকে শুরু করে হাথুরুসিংহে পর্যন্ত সবাই শুরুতে আমাকে পছন্দ করেনি কিন্তু দেখতে দেখতে একসময় পছন্দ করা শুরু করে এবং আমার ওপর বিশ্বাস করেছে। একটা খেলোয়াড়ের প্রতি কোচের বিশ্বাস রাখাটা খুব বড় ব্যাপার।
কায়েস বলেন, “আমি যখন দেখেছি, নিউজিল্যান্ড দলে আমাকে কনডিশনের কারণে বাদ দেওয়া হয়েছে, তখন আমার খারাপটা বেশি লেগেছে। টিম কম্বিনেশনের কারণে বাদ দিতে পারে কিন্তু কনডিশনের কারণে যদি বাদ দেয়, সেটা আমার জন্য খুব দুঃখজনক।
দুইবার নিউজিল্যান্ডে খেলতে গিয়েছি। দুইবারই ভালো করেছি। একবার সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক ছিলাম, একবার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক ছিলাম। এদিক থেকে আমার বাদ পড়ার প্রশ্ন উঠে না। ম্যানেজমেন্টের ভূমিকা নিয়ে কায়েস বলেন, “বিদেশি কোচরা আসে, বেনিফিট নিয়ে চলে যায়।
তারা আমাদের সম্পর্কে খুব বেশি জানেনা। কিন্তু আমাদের টিম ম্যানেজমেন্ট তো জানে আমরা কি করছি দেশের জন্য। আমার মনে হয় তাদের একটু বিবেচনা করা উচিত। বিদেশি কোচের কথায় হুট করেই আমাদের বাদ দিয়ে দেয় ম্যানেজমেন্ট- বিষয়টা দুঃখজনক।