সাকিবে কঠোর বিসিবি, লোকমানে ছাড়
এরই ধারাবাহিকতায় গেল দুই মাসের বেতন দেয়া হয়নি সাকিবকে। তার অর্থ দাড়ায় বিসিবির কেন্দ্রিয় চুক্তি থেকে বাদ দেয়া হয়েছে তাকে। ২০১৯ সালের চুক্তি শেষ হওয়ার আগেই সাকিব আল হাসান বাদ। তৈরি হচ্ছে ২০২০ সালের নতুন কেন্দ্রিয় চুক্তির তালিকা। সেখানেও সাকিব যে থাকছেন না সেটা নিশ্চিত।
এসবই প্রমাণ করে শৃঙ্খলার ক্ষেত্রে কোন ছাড় নেই বিসিবিতে। আইন সবার জন্য সমান। তবে এই তত্ত্ব বুড়ো আঙুল দেখিয়েছেন লোকমান হোসেন ভুইয়া। বাসায় মাদক রাখার অপরাধে জেলে গেছেন। ৪১ কোটি টাকা পাচারের অপরাধে হয়েছে মানি লন্ডারিং মামলা। সেই ব্যক্তি এখনো বহাল তবিয়তে বোর্ডের পরিচালক। প্রায় তিন মাস পেরিয়ে গেলেও গঠণতন্ত্রের দোহাই দিয়ে এখনো লোকমান আছেন লোকমানের মতই।
ফ্যাসিলিটি বিভাগের চেয়ারম্যান থেকে লোকমান হোসেনকে সরিয়ে দেয়ার কোন আনুষ্ঠানিক বার্তাও দেয়নি বোর্ড। পূর্বাচলে ক্রিকেট স্টেডিয়ামের ৫ সদস্যের কমিটিতে তিনি আছেন কিনা সেটাও পরিষ্কার নয়।
তাই তো ক্রিকেট মহলে প্রশ্ন, আইন আর নৈতিকতা বিষয়ে কঠোর বিসিবি কি সবক্ষেত্রে কঠোর হতে পারছে?
সুত্র:যমুনাটিভি