কাতারে হৃদরোগে মারা গেলেন প্রবাসী ওমর ফারুক
সোমবার কর্মরত অবস্থায় বুকে ব্যথা অনুভব করলে দ্রুত স্থানীয় হাপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। কিছুক্ষণ পরেই কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মরদেহ স্থানীয় দোহা হামাদ হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে।
ওমর ফারুকের বাড়ি চট্রগ্রাম জেলার সন্দ্বীপ উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডে আব্দুল মালেক সুকানীর বাড়ী। বাবা মরহুম গোলাপ রহমান।
এদিকে তার মৃত্যু সংবাদে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে আসে। মরদেহ দ্রুত দেশে পাঠানোর জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে কাতার বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তার পরিবার।
মৃত ওমর ফারুকের ভাগিনা কাতার প্রবাসী মোহাম্মদ সোহাগ জানান, তার মামা মৃত ওমর ফারুকের কোন আকামা ছিল না, তিন বছর আগে যখন কাতার আসেন মেডিকেল কর্পোরেশন কাতার তাকে আনফিট ঘোষণা করেন, তিনি দেশে ফিরে না গিয়ে কাতারে দীর্ঘদিন যাবত অবৈধভাবে বসবাস করছিলেন।
তিনি আরও জানান, কাতার আল শাহনিয়া পুলিশ স্টেশনে গেলে তার কাছ থেকে মৃত ওমর ফারুকের পরিচয়পত্র চেয়েছেন কাতার পুলিশ, এই ডকুমেন্টগুলো পেলে লাশ দেশে নেওয়ার ব্যবস্থা করে দেবে কাতার পুলিশ।