এটা নিয়ে বেশি ঘাটাঘাটি না করে প্রক্রিয়াটা মেনে চললেই ভালো করা সম্ভব
এখন পর্যন্ত ৪০-৫০টা ম্যাচের মতো খেলেছি। এ বছরের শুরুর দিকের কয়েকটা ম্যাচ যদি দেখেন, প্রথম কয়েকটি ম্যাচে আমি দ্রুত আউট হয়ে গেছি। এক-দুই বলের মধ্যেই, তাই সেভাবে ইনিংসটা সাজানোর সুযোগই পাইনি। তো আমার কাছে ওইরকম কিছু মনেই হচ্ছে না।
শেষ দুইটা ম্যাচে ভালো শুরু পেয়েছে, বাকি ম্যাচগুলোতে যদি এটা করতে পারি তাহলে বড় রান করার প্রত্যাশা করছি।’বয়সভিত্তিক দল থেকে জাতীয় দল, এই সময়টায় সেভাবেই গড়ে তোলা হয়েছে তাকে। তাই প্রত্যাশাটাও বেশি। শান্ত বলছেন, প্রত্যাশা না থাকাটাই ভালো।
‘আসলে প্রত্যাশা না থাকা ভালো। সকলেরই প্রত্যাশা থাকে, নিজের থাকে, পরিবারের থাকে। এটা নিয়ে বেশি ঘাটাঘাটি না করে প্রক্রিয়াটা মেনে চললেই আমার মনে হয় ভালো করা সম্ভব। ভালো করলে এমনেই প্রত্যাশা পূরণ হবে।’খুলনা টাইগার্সের হয়ে খেলছেন রিলে রুশো, রাবি ফ্রাইলিঙ্কের মতো ক্রিকেটাররা। শান্ত শিখছেন তাদের থেকেও।
‘আলাদাভাবে ওইরকম কোনও কথা হয়নি। তবে রুশো খুব ভালো টাচে আছে। শেষ দুই তিন বছর বিপিএলে খুব ভালো খেলছেন। তাকে দেখে অনেক কিছু শেখা যায়। অনেক সময় অনুশীলনে দেখা হয়, কথা হয়। অভিজ্ঞতা শেয়ার করে, যা আমার জন্য ভালো।