প্রায় তিন বছর সেই রেকর্ডের খুব কাছে চলে গিয়েছিল ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড। তাও কি না ১৮ ওভার কম খেলেই। বৃষ্টির কারণে ইনিংসপ্রতি ১১ ওভারে নেমে আসা ম্যাচে দুই দল মিলে ২২ ওভারে হাঁকিয়েছে ২৭টি ছক্কা, সঙ্গে ছিলো ১৪টি চার। ম্যাচের প্রতি ৪.৯ বলে দেখা মিলেছে একটি ছক্কার। যা কি না আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে একটি রেকর্ড। এর আগে কখনো প্রতি ছয় বলেও ১টি ছক্কার নজির দেখেনি ক্রিকেট বিশ্ব।

ধুমধারাক্কা ব্যাটিংয়ের এই ম্যাচে বেশি মারমুখী ছিলো স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডই। আগে ব্যাট করে নিজেদের ১১ ওভারে তারা দাঁড় করায় ১৪৬ রানের সংগ্রহ। যেখানে ছিলো ১৪টি ছয়ের সঙ্গে ৭টি চারের মার। পরে ইংলিশরাও ১১ ওভারে করে ১৪৬ রান। হাঁকায় ১৩টি ছক্কা ও ৭টি চার। টাই হয় মূল ম্যাচ। সুপার ওভার জিতে নেয় ইংল্যান্ড।

তবে সবমিলিয়ে ইতিহাসের প্রথম পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের সমাপ্তিটা হয়েছে দুর্দান্ত। যেখানে শেয়ানে শেয়ানে লড়েছে দুই দল। ফলে টাই হয় মূল ম্যাচ। পরে সুপার ওভারে নিউজিল্যান্ডকে ৯ রানে হারিয়ে ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ বাগিয়ে নিয়েছে সফরকারী ইংল্যান্ড।