জবাব দিতে ১০০ যুদ্ধ জাহাজ পাঠাল চিন
চিনের এই নৌ-বহরে যুদ্ধ-জাহাজ ছাড়াও রয়েছে উপকূলীয় রক্ষী এবং কয়েক ডজন মাছ ধরার ট্রলার। চিন এই অঞ্চলে ফিলিপাইন সরকারের নির্মাণ তৎপরতা বন্ধ করতেই এসব পদক্ষেপ নিয়েছে বলে ওই সূত্রটি উল্লেখ করেছে। ফিলিপাইন ২০১৭ সাল থেকে এই দ্বীপে একটি বিমান ঘাঁটি নির্মাণের চেষ্টা করছে। গত বছরই এই ঘাঁটি নির্মাণের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু খারাপ আবহাওয়ার কারণে এই ঘাঁটি পুরোপুরি নির্মাণ করা এখনও সম্ভব হয়নি।
বেজিং দক্ষিণ চিন সাগরের বেশিরভাগ অঞ্চলের মালিকানার দাবি করছে। সম্পদ-সমৃদ্ধ এ অঞ্চলের মালিকানার দাবি করছে ব্রুনাই, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, তাইওয়ান ও ভিয়েতনাম। মার্কিন সরকার এই দ্বন্দ্বে চিনের কোনও কোনও প্রতিবেশী দেশকে সমর্থন দিচ্ছে। দক্ষিণ চিন সাগর দিয়ে জাহাজ চলাচল থেকে বছরে আয় হয় ৫ ট্রিলিয়ন ডলার।
আন্তর্জাতিক সমুদ্র-সীমায় নৌযান চলাচলের স্বাধীনতা রক্ষার অজুহাত দেখিয়ে আমেরিকা দক্ষিণ চিন সাগরে সামরিক উপস্থিতি জোরদার করছ। চিন এই অঞ্চলে মার্কিন নৌ ও বিমান বাহিনীর সঙ্গে বেজিংয়ের সংঘাত বেধে যেতে পারে বলে ওয়াশিংটনকে হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছে।
সূত্র: কলকাতা২৪X৭