আবারও সেন্সর বোর্ড ঘেরাও
তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘আমরা তথ্যমন্ত্রীকে লিখিত চিঠিতে দেখিয়েছি কীভাবে ছবি দুটি নীতিমালা ভেঙেছে। তারা নীতিমালার ৬ নং ধারা লঙ্ঘন করেছে। বস-২ ও নবাব ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে স্থানীয় ছবি হিসেবে নিবন্ধিত, আপনারা কাগজপত্র দেখলে বুঝতে পারবেন।’
তিনি আরো বলেন, “নবাব ৩০ মে স্ক্রিপ্ট পর্যালোচনা কমিটির কাছে স্ক্রিপ্ট জমা দিয়ে কীভাবে ৬ জুন প্রিভিউ করায় পুরো ছবি? ৭ দিনে ছবির কাজ কীভাবে শেষ হল?”
বস-২ নিয়ে বলেন, “এটি এ-টু-জেড জিত ফিল্ম ওয়ার্কসের ছবি। ছবির স্থানীয় প্রযোজক আবদুল ৬ জুন প্রিভিউ কমিটি নীতিমালা লঙ্ঘনের অভিযোগ আনলে আবারো প্রিভিউর আবেদন জানায়। তখন ১৪ জুন ছবিটি দেখে নীতিমালা ভাঙা হয়েছে- পুনরায় এ মত দিয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়।”খোকন প্রশ্ন রাখেন, “আজিজ সাহেব মুচলেকা দিয়েছেন আর ভঙ্গ করবেন না নীতিমালা। এর আগেও ‘বাদশা' ও ‘শিকারী'র জন্য একইরকম মুচলেকা দিয়েছিলেন। একই ভুলের জন্য কইবার ক্ষমা করা হবে?”
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত প্রযোজক নেতা খসরু বলেন, “আগামীকাল (বুধবার) আমাদের উপর দিয়ে সেন্সর বোর্ড সদস্যদের ছবিগুলো সেন্সর করাতে হবে।”খোকন বলেন, “নীতিমালা মেনে যৌথ প্রযোজনার ছবির বিপক্ষে আমরা নই।”শাকিব খানের বক্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমরা তার বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানায়। নিন্দা জানাই।”