যুব-বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে পাকিস্তান
টসে হেরে ব্যাটিং করতে নেমে পাকিস্তানি বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে পুরো ৫০ ওভার খেললেও ৯ উইকেটে ১৮৯ রানের বেশি এগোতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। জবাবে ১৩ বল বাকি থাকতেই ৭ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় পাকিস্তান।
পাকিস্তানি বোলারদের তোপে শুরু থেকেই স্বাচ্ছ্বন্দ্যে ব্যাটিং করতে পারেননি প্রোটিয়া ব্যাটসম্যানরা। ৪৩ রানের মধ্যে ৪টি উইকেট হারিয়ে বড় স্কোর গড়ার স্বপ্ন জলাঞ্জলি দিতে হয় তাদের। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬০ রান করে ওয়ান্দিলে মাকুইতো। ৩৬ করেন জেসন নাইমেন্দ। জেন ডু প্লেসিস করেন ২১ রান।
পাকিস্তানের পক্ষে ২৯ রানে ৩টি উইকেট নেন মোহাম্মদ মূসা। ২টি উইকেট শাহিন শাহ আফ্রিদি আর একটি করে উইকেট হাসান খান আর আরশাদ ইকবালের।
জবাব দিতে নেমে একটা সময় বিপদে পড়েছিল পাকিস্তানও। ১১১ রানের মধ্যে ৫ উইকেট হারিয়ে হারের শঙ্কায় পড়ে গিয়েছিল তারা। তবে আলি জারইয়াব আসিফের হার না মানা ৭৪ রানে জয় নিয়েই মাঠ ছেড়েছে এশিয়ার পরাশক্তিরা। সাদ খান ২৬ এবং রোহাইল নাজির ২৩ করেন।
ব্যাট হাতে অবদান রাখার পর দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ ২টি উইকেট নিয়েছেন জেসন নাইমেন্দ।