লিটনের সেঞ্চুরি, জাকিরের ক্যারিয়ার সেরা ব্যাটিং
শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে প্রথমে টস জিতে ব্যাটিং নেয় ইসলামী ব্যাংক। আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা খুব একটা ভালো করতে পারেনি ইসলামী ব্যাংক। দলীয় ৩৬ রানে মেহেদী মারুফকে ফিরিয়ে ওয়ালটনকে ভালো সূচনা এনে দেন আবু হায়দার রনি। ব্যক্তিগত ১৭ রান করে আউট হন তিনি।
দ্বিতীয় উইকেটেও বেশি দূর যেতে পারেনি ওয়ালটন। দলীয় ৫০ রানে মুমিনুল হককে ফিরিয়ে দেন শুভাগত হোমে।এবারের আসরে ভাল ফর্মে থাকা মুমিনুল আউট হন ৪ রান করে। এরপরই অবশ্য ঘুরে দাড়ায় ইসলামী ব্যাংক।
জাকিরকে সঙ্গে নিয়ে ইনিংস মেরামত করে দলকে বড় সংগ্রহের দিকে নিয়ে যান লিট। এ জুটিতে তারা যোগ করেন ১৯৩ রান। মূলত এ জুটিতে ভর করেই বড় সংগ্রহের ভিত পেয়ে যায় ইসলামী ব্যাংক।
তবে দারুণ খেলতে থাকা লিটন দাসকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন শুভাগত হোম। দলীয় ২৪৩ রানে শুভাগত দারুণ এক ডেলিভারিতে ফিরিয়ে দেন জাতীয় দল থেকে বাদ পড়া লিটন দাসকে। এর আগেই নিজের সেঞ্চুরি করে নিয়েছিলেন তিনি। আউট হন ব্যক্তিগত ১১২ রান করে। ১৮৬ বলে ৮টি বাউন্ডারির সাহায্যে এ রান করেন তিনি।
লিটন দাস আউট হয়ে গেলেও থামাতে পারেননি জাকির হাসানকে। অনূর্ধ্ব-১৯ দলের এই ক্রিকেটার দিনের শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন। অনবদ্য ব্যটিংয়ে তার ব্যক্তিগত সংগ্রহ ১৫৬ রান।
ডাবল সেঞ্চুরির দিকে তাকিয়ে আছেন জাকির। ২৩৫ বলে ১৮টি বাউন্ডারির সাহায্যে এ রান সংগ্রহ করেন তিনি। তার সঙ্গ দিচ্ছেন তাসামুল হক।তিনি আছেন অপরাজিত ৩৫ রানে।
ওয়ালটেনর হয়ে শুভাগত হোম ২টি আর আবু হায়দার রনি একটি উইকেট নেন।