কি হয়েছিলো মাঠে যে কারনে শেষ ওভারে আজ মাঠে ছেড়ে চলে আসতে চেয়েছিলেন মাহমুদুল্লাহ!
দলকে জয় পাওয়ার মতো ভিত গড়ে দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আউট হয়ে যান মুশফিকুর রহিম এবং তামিম ইকবাল। ৯৭ রানে তৃতীয় উইকেটের পতনের পর ১০৫ রানে তামিমের উইকেট হারায় বাংলাদেশের। ১৩তম ওভারে আপনসোকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে পেরেরার হাতে ধরা পড়েন ফর্মে থাকা মুশি। ২ চারে ২৫ বল থেকে ২৮ রান করেন আগের দুই ম্যাচে অর্ধশতক পাওয়া ব্যাটসম্যান। আর ৪২ বল থেকে সমান ৫০ রান করেন তামিম। গুনাথিলাকার বল তামিমের ব্যাটের কানায় লেগে উইকেট রক্ষক কুশল পেরেরার হাতে জমা হয়। ১১ বলে ১০ রান আসে সৌম্যর ব্যাট থেকে।
তামিম-মুশির ৬৪ রানের জুটি দলকে জয়ের ধারায় নিয়ে আসে। তার আগে ৩৩ রানে দুই উইকেট হারিয়ে চাপে পরে যায় বাংলাদেশ।
গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে ১৬০ রানের লক্ষ্য বেঁধে দেয় শ্রীলঙ্কা। শুরুতে লঙ্কান ব্যাটসম্যানদের চেপে ধরতে পারলেও এই চাপ শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশের বোলাররা। থিসারা পেরেরা এবং কুশল পেরেরার দারুণ ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ায় লঙ্কানরা। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৫৯ রানে থামে লঙ্কানদের ইনিংস।