এমসিকিউ তুলে দিলে প্রশ্নফাঁসের সুযোগ থাকবে না : প্রতিমন্ত্রী
সোমবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাবের সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে একথা বলেন তিনি। মন্ত্রী এমন এক সময় এই ঘোষণা দিলেন যখন প্রশ্নফাঁস নিয়ে সমালোচনার মুখে রয়েছে সরকার ও নিজ মন্ত্রণালয়।
কাজী কেরামত আলী বলেন, কয়েকটি চক্র প্রশ্নফাঁস করে সরকারকে বিব্রত করার চেষ্টা করছে। ইতোমধ্যে তাদের কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আমার বিশ্বাস এতে কাজ হবে।
তিনি বলেন, কারিগরি শিক্ষার প্রতি আমরা জোর দিয়েছি। আর মাদরাসা শিক্ষাকে যুগোপযোগী করতে হবে। এতে করে বিদেশে তারা বেতন বেশি পাবে। এজন্য দক্ষ কারিগর গড়ে তুলতে হবে।
এরপর জাতীয় পার্টির এমপি নুরুল ইসলাম মিলন বলেন, পাবলিক পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস এখন স্বাভাবিক হয়ে গেছে। এটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে। চরম ব্যর্থতা বলব না। মনে হয় সাহসী সৎ নিষ্ঠাবান লোক সেখানে নেই। শিক্ষাবোর্ড দুর্নীতির আখড়া হয়েছে। প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। সৎ নিষ্ঠাবান লোক খুঁজে বের করে দায়িত্ব দেয়া উচিত। কোচিংব্যবস্থাও দায়ী। এটা চিরতরে বন্ধ করে দেয়া উচিত।