যে দাবী নিয়ে জার্মানির ১০ হাজার মুসলিম সমাবেশ করবে
আয়োজকদের ওয়েব সাইটে বলা হয়েছে, ‘যারা কোনও বাছবিচার ছাড়াই ইসলামকে অবমাননা করে তাদের সন্ত্রাসী হামলা বৈধ প্রমাণ করতে চায়, তাদের কার্যক্রম দিন দিন বাড়ছে।’
এতে আরও বলা হয়েছে, ‘কিছু অস্বীকৃত গোষ্ঠির মাধ্যমে আমাদের বিশ্বাসের অপব্যবহার হচ্ছে, অপমান করা হচ্ছে এবং বিকৃত করা হচ্ছে। চলুন সহিংসতা এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী পদক্ষেপ নিই।’
কোলনের ওই সমাবেশে সমর্থন দিচ্ছে জার্মানির কয়েক ডজন সংগঠন। তবে এই রোজার মাসে ইউরোপের ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এ ধরনের সমাবেশ আপাতত না করার পক্ষে অনেকে। পবিত্র রমজান মাসের পর সমাবেশটি করার দাবি জানিয়েছে অনেক সংগঠন।
জার্মানির ক্ষমতাসীন দল সিডিইউসহ অনেক রাজনৈতিক দল এই সমাবেশের প্রতি তাদের সমর্থনের কথা জানিয়েছেন।
এর আগে গত সপ্তাহে আইএসকে ইসলামের নামে ‘কুলাঙ্গার’ আখ্যা দিয়ে একটি ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করে জার্মানির প্রতিবেশী দেশ অস্ট্রিয়ার ৩০০ ইমাম। ইসলামিক রিলিজিয়াস কমিউনিটি অব অস্ট্রিয়া নামের ইমামদের ওই সংগঠনের ঘোষণায় কোরআনের আয়াত ‘কেউ একজন নিরাপরাধ মানুষকে হত্যা করল, সে যেন পুরো মানবজাতিকে হত্যা করল’ উদ্ধৃত করে চরমপন্থার নিন্দা জানানো হয়।