কলেজ ছাত্রীকে যে লোভ দেখিয়ে ধর্ষণ করল কলেজের পিয়ন
এ ঘটনা আলোচিত ধর্ষণকান্ড রেইনট্রির ঘটনার মতই অনেকটা এমন উল্লেখ করে অনেকের মধ্যেই মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। কারন ঐ কলেজ ছাত্রীকে প্রথমবার ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটেছিলো গত মে মাসে। ঘটনার প্রায় একমাস পর আজ অভিযোগ জানালো নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থী।
সংশ্লিষ্ট সূত্র ও অভিযোগের প্রেক্ষিতে জানা গেছে , ৬ মে ফেনী সরকারী কলেজ কেন্দ্রে অনার্স তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষায় অসদ উপায় অবলম্বনের দায়ে সরকারী জিয়া মহিলা কলেজের সমাজকর্ম বিভাগের ঐ শিক্ষার্থীকে বহিস্কার করা হয়। এসময় ওই শিক্ষার্থী কান্নাকাটি শুরু করলে তাঁর বহিস্কার আদেশ প্রত্যাহার করে দেবে বলে অফিস সহকারী কৃষ্ণ চন্দ্র দাস (৩০) তাকে পাশের একটি কক্ষে নিয়ে ধর্ষণ করে। এরপর নানা কুটকৌশল করে আবারো তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করলেও নির্যাতিতা বুধবার সকালে ফেনী সরকারী কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর আবুল কালাম আজাদের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন।
পরে অধ্যক্ষ কৃষ্ণ চন্দ্র দাস কে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেন। সে পাঁছগাছিয়া ইউনিয়নের মালাকার বাড়ীর হারাদন চন্দ্র দাসের ছেলে। ফেনী সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আবুল কালাম আজাদ লিখিত অভিযোগ প্রাপ্তির কথা স্বীকার করে সময়ের কণ্ঠস্বরকে বলেন, অভিযোগকারীকে পরবর্তী আইনী পদক্ষেপ নেয়ার জন্য বলা হয়েছে। ফেনী মডেল থানার পরিদর্শক মো. রাশেদ খান চৌধুরী বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও তিনি জানান।