দেশের এই অঞ্চল করোনার হটস্পট হয়ে উঠার কারন

স্বাস্থ্যবিধি না মানা আর পোশাক কর্মীদের অসচেতনায় এ পরিস্থিতি বলে মনে করেন সিভিল সার্জন। আর জেলা প্রশাসক বলছেন, সংক্রমণ রোধে অঞ্চলভিত্তিক ব্যবস্থা নেয়ার কথা।
গাজীপুরে বহু মানুষ আক্রান্ত হয়েছে ভয়ানক এ ভাইরাসে। দেশের নানা প্রান্ত থেকে কর্মের ঠিকানায় আসা মানুষের স্বাস্থ্যবিধি না মানা ও করোনা পরীক্ষার ফলাফল দ্রুত না পাওয়ায় সংক্রমণ বাড়ছে বলে মনে করছেন অনেকেই।
তাই এখনই করোনা মোকাবিলায় নাগরিকদের সচেতন, প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সমন্বিত উদ্যোগ নেয়া উচিত বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
দেশে করোনা শনাক্তের ২৫ দিন পর এপ্রিলে নগরীতে প্রথম একজনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়। পরবর্তীতে কাপাসিয়ায় এক কারখানা শ্রমিককের তথ্য গোপনে সেখানে প্রায় অর্ধশতাধিক আক্রান্ত হয়ে পড়ে।
করোনা আতঙ্কে সেখানকার শ্রমিকরা বিভিন্নস্থানে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে জেলার ৩২২ জনের দেহে ছড়িয়ে পড়ে ভাইরাসটি। মে মাসের শেষ সপ্তাহে হাজার আর চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়ে যায় ২ হাজার।
স্বাস্থ্যবিধি না মানা ও জেলার পোশাক শ্রমিকদের অসচেতনভাবে বাইরে ঘোরাফেরার কারণে সংক্রমণ বেড়েছে বলে মনে করেন সিভিল সার্জন।
গাজীপুর সিভিল সার্জন ডা. খাইরুজ্জামান বলেন, যখন তারা গার্মেন্টস থেকে নেমে আসছে তখন কিন্তু সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে পারছে না। তখন এটা ছড়াচ্ছে।
আর উপজেলা পর্যায়ে কাজ করা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মনে করেন, পরীক্ষার ফলাফল দেরিতে আসায় আগের তুলনায় উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে এ সংক্রমণ।
শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ফাতেহ্ আকরাম বলেন, আমরা রিপোর্ট পাচ্ছি দেরিতে। এক দিন বা দুই দিনের মধ্যে যদি রিপোর্ট পেতাম তাহলে কিন্তু ওই রোগীকে দ্রুত আইসোলেশনে নিতে পারতাম।
করোনা মোকাবিলায় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা আর ব্যাপকহারে সংক্রমণ ঠেকাতে জোনভিত্তিক ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলে জানান জেলা প্রশাসক।
গাজীপুর জেলা প্রশাসক এসএম তরিকুল ইসলাম বলেন, আমরা প্রতিদিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সেনাবাহিনী কিন্তু প্রতিদিন প্রচুর মোবাইল কোর্ট করা হচ্ছে।
জেলায় করোনা শনাক্তে দুটি পিসিআর ল্যাব চালু রয়েছে। এ রোগে মারা গেছে ২২ জন। এ অবস্থায় জেলার কালীগঞ্জ পৌরসভার তিনটি ওয়ার্ডকে রেড জোন ও কাপাসিয়ার সাতটি গ্রামকে গ্রীন জোন হিসেবে ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সংক্রমণের হার বিবেচনায় এনে জেলার কালীগঞ্জ পৌরসভার ৪, ৫ এবং ৬ নং ওয়ার্ডকে ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এছাড়া কাপাসিয়া উপজেলার রায়েদ ইউনিয়নের ৭টি গ্রামকে ‘গ্রিন জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
- ঈদে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য যে বড় সুখবর
- গাজীপুরে হাসনাতের গাড়িতে হা ম লা: আটক ১২, উ ত্ত প্ত রাজনীতি
- টানা ৬ বলে ছক্কা হাকিয়ে আইপিএলে নতুন ইতিহাস গড়লেন রিয়ান পরাগ
- বাংলাদেশের ভয়ংকর বোলিং তাণ্ডবে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের লজ্জার হার
- একলাফে বাড়লো মালয়েশিয়ান রিংগিত রেট (৫ মে ২০২৫)
- আজ ৫/৫/২০২৫ তারিখ, জেনেনিন আজকের ১৮, ২১ ও ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপার দাম
- মোটরসাইকেল স্টার্ট দিতে গিয়ে বেশিরভাগ মানুষ যে ভুলটি করে থাকেন
- আদালতে পুলিশের সঙ্গে চিৎকার-চেঁচামেচি, ফের বিতর্কে হাজী সেলিম
- হায়দ্রাবাদ দলে বিশাল বড় ধাক্কা ,ছিটকে গেলো তারকা ক্রিকেটার
- আইসিসির নতুন র্যাঙ্কিংয়ে মুখ থুবড়ে পড়ল বাংলাদেশ
- প্রতিপক্ষের জালে আটকে গেল বাংলাদেশের জয়ের স্বপ্ন
- বেড়েছে সিঙ্গাপুরের ডলার রেট, জেনেনিন আজকের রেট
- ইতালি যেতে আগ্রহীদের জন্য সুখবর, লিগ্যাল পথে নিচ্ছে আরও শ্রমিক
- আজই শেষ দিন: শিক্ষক-শিক্ষার্থী-কর্মচারীদের জন্য বিশেষ আর্থিক অনুদান আবেদন
- বিকাশ গ্রাহকদের জন্য সুখবর