কিস্তি নিয়ে দেশের সকল এনজিও যে নির্দেশ দিলেন জেলা প্রশাসক

তাই দেশের বিভিন্ন এলাকায় এনজিওগুলোও ঋণ আদায়ের প্রস্তুতি শুরু করেছে। এমন অবস্থায় রাজশাহী জেলা প্রশাসক মো. হামিদুল হক জানিয়েছেন, জুন মাসেও কিস্তি আদায় করতে পারবে না এনজিওগুলো।
এ বিষয়ে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটিরির গঠন করে দেয়া মনিটরিং সেলের রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, কোথাও জোর করে ঋণ আদায় করা হলে এনজিও’র ঋণ কার্যক্রম পরিচালনার লাইসেন্স বাতিলের ক্ষমতা রয়েছে তাদের। প্রয়োজনে তারা সেটাই করবেন।
আজ সোমবার (০১ জুন) সকালে গণমাধ্যমকে শহিদুল ইসলাম বলেন, রাজশাহী থেকে জোর করে ঋণ আদায় করার দু’একটি অভিযোগ পেয়েছি। সঙ্গে সঙ্গে আমরা সংশ্লিষ্ট এনজিও কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে তা বন্ধ করেছি। কিন্তু কেউ কথা শুনছেন না, অথবা সতর্ক করার পরও ঋণ আদায় করছেন বিষয়টি এমন হলে তার লাইসেন্স বাতিল করা হবে।
এদিকে এ বিষয় নিয়ে সোমবার (০১ জুন) সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো. হামিদুল হক। তিনি লিখেছেন, এনজিও থেকে গৃহীত ক্ষুদ্র ঋণের কিস্তি পরিশোধে কোনো ঋণ গ্রহীতাকে ৩০ জুন ২০২০ পর্যন্ত কিস্তি পরিশোধে বাধ্য করা যাবে না।
তবে জেলা প্রশাসকের ওই স্ট্যাটাসের নিচে রাজশাহীর অনেকেই মন্তব্য লিখেছেন- রোববার থেকে এনজিওগুলো ঋণ কার্যক্রম শুরু করেছে। এনজিওকর্মীরা কিস্তির টাকার বাড়িতে এসে চাপ দিচ্ছেন। দুর্ব্যবহার করছেন।
বিষয়টি মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটিরির মনিটরিং সেলের রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহিদুল ইসলামকে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে নিজের ০১৭১২০৮২০৫৭ নম্বরের ফোনে কল দেয়ার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, পুরো জুন পর্যন্ত কিস্তি আদায় বন্ধ না থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জুন পর্যন্ত নতুন করে কাউকে ঋণ খেলাপি ঘোষণা করা যাবে না উল্লেখ করে গত ২২ মার্চ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে লাইসেন্সপ্রাপ্ত সব ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি।
এরপরও ওই প্রজ্ঞাপনের ভুল ব্যাখা দিয়ে কিছু এলাকায় ক্ষুদ্র ঋণগ্রহীতাকে কিস্তি পরিশোধে বাধ্য করা হচ্ছিল। বিষয়টি স্পষ্ট করার জন্য গত ২৫ মার্চ আরও একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে অথরিটি।
এতে বলা হয়, করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ঋণ গ্রহীতাদের আর্থিক অক্ষমতার কারণে ক্ষুদ্র ঋণের কিস্তি অপরিশোধিত থাকলেও তাদের আর্থিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে ৩০ জুন পর্যন্ত প্রাপ্য কোনো কিস্তি বা ঋণকে বকেয়া বা খেলাপি দেখানো যাবে না।
অর্থাৎ এই সঙ্কটময় সময়ে ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ঋণগ্রহীতাদের কিস্তি পরিশোধে বাধ্য করা যাবে না। তবে কোনো গ্রাহক স্বেচ্ছায় ঋণের কিস্তি পরিশোধে ইচ্ছুক হলে সেক্ষেত্রে কিস্তি গ্রহণে কোনো বাধা থাকবে না। একই সঙ্গে কোনো প্রতিষ্ঠান যদি নতুন করে কাউকে ঋণ দিতে চায় সেটা দিতে পারবে।
- হাসপাতালে হামলায় নিহত অন্তত ৭,আবারও গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা
- ১০ দিনের ব্যবধানে আবারও কমলো সোনার দাম
- আজকে ১৮ ক্যারেট, ২১ ক্যারেট ও ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপার দাম জেনেনিন
- কক্সবাজারের ১৪ সেকেন্ডের ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল, দেশজুড়ে তোলপাড়
- চরম উত্তেজনায় শেষ হলো বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার ম্যাচ,জেনেনিন ফলাফল
- সিনেমাকেও হার মানিয়েছে এক ত্রিভুজ প্রেমের করুণ পরিণতি
- বাংলাদেশে স্বর্ণ কেনার সঠিক সময়
- ধোনির এক কথায় মুগ্ধ গোটা ক্রিকেট বিশ্ব
- যতোক্ষণ ইচ্ছা ততোক্ষণ সহবাস করার সঠিক উপায় জেনেনিন, চিকিৎসা বিজ্ঞান যা বলছে
- হঠাৎ পাল্টে গেল মুরগির বাজার, চাপে সাধারণ ক্রেতা
- সৌদিতে ৩ দিন সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ
- যৌ,ন শক্তি বাড়ানোর ওষুধ খাচ্ছেন, জেনেনিন চিকিৎসক কি বলছে
- বেড়েছে সিঙ্গাপুরের ডলার রেট, জেনেনিন আজকের রেট
- বন্ধ হচ্ছে ময়ূখ রঞ্জনের চেঁচামেচি ও ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে মিথ্যাচার
- কবরের পরে সবচেয়ে কষ্টের ঠিকানা হয়তো বিমানবন্দর