নিষিদ্ধ ৩১ টি দেশের বিষয়ে সিদ্ধান্তের সাপ্তাহিক ভিত্তিতে পর্যালোচনা করা হয়, এবং কঠোর স্বাস্থ্য ও আইনী প্রয়োজনীয়তা মেনে কুয়েত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৩১ নিষিদ্ধ দেশগুলিতেও বিমান চালু করার জন্য একটি বিস্তৃত পরিকল্পনা চলছে।পরিকল্পনার মধ্যে কিছু কিছু নিজস্ব ব্যয়ে জর্ডান এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের গৃহীত সিদ্ধান্তের মতো নিজস্ব নির্ধারিত হোটেলগুলিতে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারানটাইনের ব্যবস্থা করা হবে।

সুতরাং নিষিদ্ধ হয়নি এমন দেশে ১৪ দিন কাটানোর পরিবর্তে সরাসরি কুয়েতে না ঢুকে বিমানবন্দর থেকে কুয়েত সরকার নির্ধারিত হোটেলে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিনে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।একটি প্রস্তাব বাস্তবিক দৃষ্টিভঙ্গি রেখে তৈরি করা হয়েছে, যেখানে কিছু সেক্টরের গুরুত্বপূর্ণ কর্মচারী, বিশেষত, এমন শিক্ষকদের যারা আগামী মাসের প্রথম দিকে স্কুলে কাজ শুরু করার কথা রয়েছে, বলে জানান আল রাই পত্রিকা ।

যে গবেষণাটি উপস্থাপিত হয়েছিল তা হল প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের কঠোর প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে প্রবাসীদের স্বাভাবিক অবস্থার সাথে প্রত্যাবর্তনের অনুমতি দেওয়া।বর্তমানে অনেকগুলি দেশের প্রবাসীরা কুয়েতের পার্শ্ববর্তী অনেক দেশেে অবস্থান করছে এবং ১৪ দিন পর কুয়েতে প্রবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

তাদের পক্ষে কুয়েতে প্রবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপটি একটি পিসিআর পরীক্ষার প্রশংসাপত্র উপস্থাপন, যাতে প্রমাণ করে যে যাত্রী করোনার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত নয়।