করোনা নিয়ে আরও একটি সুখবর : নতুন কিছু আবিস্কার করলো বাংলাদেশ

গ্লোবাল ইনিসিয়েটিভ অন শেয়ারিং অল ইনফ্লুয়েঞ্জা ডেটা (জিআইএসএইড) এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, গত ১৮ এপ্রিল এই গবেষণাদলটি ২২ বছর বয়সী এক নারীর রোগীর কাছ থেকে ভাইরাসের নমুনা সংগ্রহ করেন। এরপর ইল্লুমিনা আইসেক ১০০ প্রযুক্তির মেশিনে সংগৃহীত নমুনার ওপর গবেষণা করে ভাইরাসটির জিনোম তথ্য খোঁজা শুরু করেন। এ পর্যন্ত জিআইএসএইড-এর ডেটাবেজে করোনা ভাইরাসের ওপর বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ২০ হাজার ৭৯৯টি ভাইরাসের জীবনরহস্য জমা পড়েছে।
চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ড. সমীর কুমার সাহা জানান, জিনোম সিকোয়েন্স ভাইরাসটির গতি, প্রকৃতি ও ধরন সম্পর্কে আমাদের পরিষ্কার ধারণা দেবে। এর ফলে আমরা জানতে পারবো আমাদের এখানে ভাইরাসটি মোকাবেলায় কোন ধরনের ভ্যাকসিন বা ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।
এর আগে, করোনাভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্সের গুরুত্ব সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় করোনাভাইরাস রেসপন্স টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. শরীফ আখতারুজ্জামান বলেন, এখন পর্যন্ত মোটাদাগে নভেল করোনাভাইরাসের ৩টি ধরনের কথা জানা গেছে। বাংলাদেশে কোন ধরনটি প্রভাব বিস্তার করছে বা মিউটেশনের মাধ্যমে নতুন কোনো ধরন সৃষ্টি হয়েছে কিনা সেটি জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটা নিয়ে আমরা ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করছি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিরিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মুশতাক ইবনে আয়ূব বলেন, একটি ভাইরাস কতটুকু শক্তিশালী, তার সংক্রমণ ক্ষমতা কতটুকু জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের মাধ্যমে এ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। পাশাপাশি, ভাইরাসটি কোনো ভৌগলিক পরিবেশে নতুন কোনো বৈশিষ্ট্য অর্জন করেছে কিনা সে সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যাবে এর মাধ্যমে।
উল্লেখ্য ডিসেম্বরে করোনার প্রাদুর্ভাব শুরুর পর থেকে বেশিরভাগ দেশই ভাইরাসটিতে তেমন পাত্তা দেয়নি। অনেক দেশই ধারণা করেছিল, এটি চীনা ভাইরাস এবং এর সংক্রমণ হয়তো ইউরোপ-আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়বে না। এজন্য সেখানকার দেশগুলো তেমন কোনো পদক্ষেপও নেয়নি। ফলও দিতে হচ্ছে তাদের। কারণ সংক্রমণ সংখ্যার দিক থেকে প্রথম দেশগুলোর তালিকার মাঝেই নেই চীন।
বাংলাদেশে গত ৮ মার্চ প্রথম করোনা ভাইরাসের রোগী শনাক্ত হলেও প্রথম মৃত্যুর খবর আসে ১৮ মার্চ। দিন দিন করোনা রোগী শনাক্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ায় নড়েচড়ে বসে সরকার। এ পর্যন্ত দেশে সর্বমোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ হাজার ৬৬০ জন। প্রাণ হারিয়েছেন ২৫০ জন।
ভাইরাসটি যেন ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য ২৬ মার্চ থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয় সব সরকারি-বেসরকারি অফিস। কয়েক দফা বাড়ানো হয় সেই ছুটি, যা এখনও অব্যাহত আছে। পঞ্চম দফায় সেই ছুটি বাড়ানো হয় ৫ মে পর্যন্ত। তার আগেই আরেক দফা ছুটি বাড়িয়ে ১৬ মে পর্যন্ত করা হয়। চলমান এ ছুটি আরেক দফা বাড়িয়ে ঈদ পর্যন্ত নেয়া হতে পারে বলে আভাস পাওয়া গেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে।
- হাসপাতালে হামলায় নিহত অন্তত ৭,আবারও গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা
- দেশ জুড়ে নেমে এলো শোকের ছায়া :মারা গেছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা
- ১০ দিনের ব্যবধানে আবারও কমলো সোনার দাম
- চরম উত্তেজনায় শেষ হলো বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার ম্যাচ,জেনেনিন ফলাফল
- আজকে ১৮ ক্যারেট, ২১ ক্যারেট ও ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপার দাম জেনেনিন
- বড় সুখবর পেঁয়াজের দাম নিয়ে
- হঠাৎ যেখানে গেলেন সেনাপ্রধান
- সিনেমাকেও হার মানিয়েছে এক ত্রিভুজ প্রেমের করুণ পরিণতি
- পিনাকী কেন দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন, অবশেষে জানা গেল
- সরাসরি জড়িত ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা, আন্তর্জাতিক উত্তেজনা বাড়ছে
- নিজের স্ত্রীকে বিয়ে দিলেন এক যুবক, কারণ জানলে অবাক হবেন
- আজ ঢাকার অবস্থা অনেক খারাপ
- কক্সবাজারের ১৪ সেকেন্ডের ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল, দেশজুড়ে তোলপাড়
- বাংলাদেশে স্বর্ণ কেনার সঠিক সময়
- ধোনির এক কথায় মুগ্ধ গোটা ক্রিকেট বিশ্ব