করোনা নিয়ে দারুন সুখবর : আশার আলো দেখাচ্ছে এই ঔষধ

ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, করোনা আক্রান্ত বেশ কিছু রোগীর ওপর পরীক্ষামূলক প্রয়োগ চালানো হয় অ্যাসপিরিনের। প্রথমত রোগীদের সামান্য, কমন, তীব্র এবং গুরুতর এই চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। পরে কমন এবং তীব্র রোগীদের দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়।
সেগুলো হলো: ১. নভেল করোনাভাইরাস নিউমোনিয়া (এনসিপি) স্ট্যান্ডার্ড ট্রিটমেন্ট গ্রুপ, ২. এনসিপি অ্যাসিপিরিন গ্রুপ। এনসিপি অ্যাসিরিন গ্রুপের রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর “অ্যাসপিরিন ১০০ এমজি দেয়া হয়। এতে অনেকেই সুস্থ হয়েছেন এবং হাসপাতাল ছাড়ার পর তাদেরকে আরও ১৪ দিনের জন্য এ ওষুধ দেয়া হয়।
অ্যাসপিরিন এক প্রকারের ওষুধ যা সাধারণত ব্যথা, জ্বর ও প্রদাহে ব্যবহৃত হয়। এর উপাদান হলো অ্যাসিটাইল-স্যালিসাইলিক অ্যাসিড। অনেক প্রাচীন কাল থেকে এর ব্যবহার রয়েছে।
জার্মান কোম্পানি বেয়ার এর রসায়নবিদ ফেলিক্স হফম্যান ১৮৯৭ সালে এটি উৎপাদনের সহজ পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। এটি মূলত অ্যান্টিবায়োটিক রূপে ব্যবহৃত হয়।
- এএসপি আত্মহত্যার আসল কারণ জানালেন তার ভাই
- নতুন আইনের ইঙ্গিত, শেয়ারবাজারে গতি ফেরাতে ১০ বড় সিদ্ধান্ত
- টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে এমন ব্যাটিং ইনিংস আগে দেখা যায়নি
- সৌদিতে ১৭ হাজার বাংলাদেশি গ্রেপ্তার : আসল তথ্য যা জানা গেল
- হঠাৎ ভিসা বন্ধের ঘোষণা, বিপাকে হাজারো আবেদনকারী
- আজকের সকল দেশের টাকার রেট (৮ মে ২০২৫)
- বাংলাদেশকে অনেক বড় সুখবর দিলো সৌদি আরব
- আজকের বাজারে ১৮, ২১ ও ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপার মূল্য
- হত্যা মামলার আসামি হয়েও বিদেশ যাত্রা আলোচনায় সাবেক রাষ্ট্রপতি
- ভারতের ড্রোন হামলায় কাঁপছে স্টেডিয়াম, অনিশ্চিত পিএসএল ম্যাচ
- পাক-ভারত যুদ্ধ নিয়ে মালালার মানবিক বার্তা
- আ.লীগকে সুবিধা দেওয়ায় ইউনূস সরকারকে একহাত নিলেন হাসনাত
- ইংল্যান্ডে চলে গেলেন সাব্বির রহমান
- প্রথম ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে দাঁড়াতেই দেননি বাংলাদেশ
- ৯৪ কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজ