| ঢাকা, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫, ২৫ বৈশাখ ১৪৩২

লকডাউনে বুদ্ধির জোরে কোটিপতি এক দম্পতি

বিশ্ব ডেস্ক . স্পোর্টস আওয়ার ২৪
২০২০ এপ্রিল ৩০ ১৭:৪৩:১৫
লকডাউনে বুদ্ধির জোরে কোটিপতি এক দম্পতি

করো'নার লকডাউনে তাদের বেচা-বিক্রি বেড়েছে বহুগুণে। সূর্যের তাপে ভাই'রাস দূর্বল হয়ে ম'রে যায়, এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ফলে অনেকেই এসময় তাদের তৈরি সূর্যের নীল আলো আ'ট'কাতে সক্ষম চশমা কিনতে শুরু করেন। এই চশমা পরেই সূর্যের তাপ গায়ে মাখছেন তারা।

পার্থে বসবাসকারী উদ্যোক্তা এই দম্পতির নাম কেটি এবং অ্যান্ডি ম্যান্ট। তারা জানিয়েছেন, বেশ কয়েক বছর আগে তারা যখন তাদের বিয়ের প্রস্তুতির জন্য স্বাস্থ্যের যত্ন নিচ্ছিল তখন তারা বেগুনি আলোর আলোকপাত এবং পর্দার ব্যবহারের মধ্যে স'ম্পর্কের বিষয়ে প্রথম অবগত হয়েছিল।

কেটি বলেন, আমি নীল আলো ব্লক করা চশমাগু'লির এক জোড়া কিনেছিলাম, তবে সেগু'লি সস্তাভাবে তৈরি করা হয়েছিল, অনেকটা শ্রমিকদের গগলসের মতো। তখনই কেটি বুঝতে পারেন বাজারে আকর্ষণীয় চশমা যা আপনার চোখকেও সুরক্ষিত করতে পারে এমন পণ্যের যতেষ্ঠ সুযোগ রয়েছে। এটি দেখেই এই দম্পতি তাদের নিজস্ব চশমা ব্র্যান্ড, ‘বিএলইউব্লক্স’ চালু করেন।

অ্যান্ডি এবং কেটি ২০১৭ সালে যখন মূলত ‘বিএলইউব্লক্স’ সাইড চালু করেন তখন তারা জানতেন যে, তাদের ব্যবসায়ের সাফল্য পেতে কিছু সময় ও বিনিয়োগের প্রয়োজন হবে। তারা ব্যবসা শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং এজন্য এক মূহুর্তও দেরি না করার চিন্তা করেছিলেন। শুরুতে ১৫০০ ডলার বিনিয়োগ করে তাদের প্রকল্পটি শুরু করেন এবং পরিচালক হিসাবে তারা উভ'য়ে সেখানে নিয়মিত কাজ করতে থাকেন।

কেটি ডেইলি মেইল ​​অস্ট্রেলিয়াকে বলেছেন, ‘আমি মনে করি যে সংস্থাগু'লি ব্যর্থ হয় তারা হল যারা প্রচার-প্রচারণায় অ'তিরিক্ত বিনিয়োগ করে এবং তাদের সমস্ত বিনিয়োগ কাজে লাগায়।

কেটি তাদের প্রথম পণ্য ডিজাইন এবং প্যাকেজিংয়ের কাজ করেছিলেন। তাদের ওয়েবসাইটের জন্য এই অর্থ ব্যয় করেছিলেন। অ্যান্ডি এবং কেটি বলেছিল যে তারা কী'ভাবে তাদের চশমা বাজারজাত করবে সে স'ম্পর্কে তারা ভেবেছিল। বিজ্ঞাপনের জন্য অর্থ প্রদানের পরিবর্তে, তারা প্রথম থেকে এক ডজন জোড়া চশমা আলাদা রেখেছিল এবং সেগুলো স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ডাক্তার এবং সুস্থতার ক্ষেত্রে কাজ করেন এমন লোকদের কাছে প্রেরণ করেছিলেন।

এর ফলাফল ছিল অ'ত্যন্ত ইতিবাচক। অনেক প্রভাবশালী তাদের সামাজিক মিডিয়া প্রোফাইলগুলোতে তাদের চশমা'র তথ্য শেয়ার করেছিলেন। তবে এর অর্থ এই নয় যে ব্যবসাটি প্রথম থেকেই সফল ছিল। প্রথম দুই বছর ধরে কেটি ও অ্যান্ডি কঠোর পরিশ্রম করেছেন এবং ব্যবসা থেকে তারা কেউই একটি পয়সাও নেননি।

অ্যান্ডি বলেছিলেন, ‘আমি এখন কোটিপতি হয়েছি, আমি এখন ধনী জীবনযাপন করতে পারি’ এই ভেবে অর্থ ব্যয় করা খুব সহ'জ। তবে শুরুটা অনেক কঠিন। চাকরি ছেড়ে আমাদের সব সঞ্চয় দিয়ে যখন শুরু করলাম তখন এমন সময়ও গেছে আমাদের খাবার অর্থও ছিল না।’

ফুটবল

হামজা-সমিতকে পাওয়ার পর বাফুফের টার্গেট এখন সুলিভান

হামজা-সমিতকে পাওয়ার পর বাফুফের টার্গেট এখন সুলিভান

হামজা চৌধুরীর বাংলাদেশ দলে অভিষেকের পর থেকেই প্রবাসী ফুটবলারদের লাল-সবুজের প্রতিনিধিত্ব করার আগ্রহ ক্রমেই বাড়ছে। ...

ব্যালন ডি’অর ২০২৫ এর শীর্ষ ১০ ফুটবলার এর তালিকা প্রকাশ

ব্যালন ডি’অর ২০২৫ এর শীর্ষ ১০ ফুটবলার এর তালিকা প্রকাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক: ২০২৪ সালের বিজয়ী রদ্রির ইনজুরির কারণে ২০২৫ সালের ব্যালন ডি’অর প্রতিযোগিতা নতুন করে ...



রে