বর্তমানে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের সবচেয়ে বেশি উইকেটের মালিক যিনি

ডোয়াইন ব্রাভোকে ছাড়িয়ে বর্তমানে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের সবচেয়ে বেশি উইকেটের মালিক আফগানিস্তানের তারকা অলরাউন্ডার রশিদ খান। সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটের ক্রিকেটের তার বর্তমান উইকেট ৬৩৫টি। এদিকে, গুজরাট টাইটান্সের আগের ম্যাচেই তিনি আইপিএলে তৃতীয় দ্রুততম দেড়শ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড গড়েছিলেন। কিন্তু সেই লেগস্পিনারকে কি না গতকাল বিরল এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার মুখোমুখি হতে হলো!
গতকাল (শনিবার) আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয়েছিল গুজরাট ও মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। যেখানে আইপিএলের অন্যতম সফল দলকে হারানোর পথে গুজরাটের হয়ে পুরো ৪ ওভার বোলিং করেননি রশিদ। যা আইপিএলে ২০ ওভারের খেলা হয়েছে এমন ম্যাচে আফগান তারকার প্রথম কোটা পূরণ না হওয়ার নজির। অর্থাৎ, আইপিএলে এখন পর্যন্ত ১২৩ ম্যাচ খেলে প্রথম এমন অভিজ্ঞতা হলো রশিদের।
আফগানিস্তানের এই টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক ২০১৭ সাল থেকে নিয়মিত আইপিএলে খেলছেন। ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে এখন পর্যন্ত ১২৩ ম্যাচে ওভারপ্রতি ৬.৮৬ করে রান দিয়ে তার উইকেট ১৫০টি। যদিও কালকের ম্যাচে তিনি বল করেছেন মাত্র ২ ওভার। মাত্র ১০ রান দিলেও, এই লেগস্পিনার কোনো উইকেট পাননি। কিন্তু আশ্চর্য্যজনকভাবে এরপর রশিদকে আর বোলিংয়েই আনেননি গুজরাট অধিনায়ক শুভমান গিল।
পরবর্তীতে ম্যাচ শেষে রশিদের পুরো বোলিং কোটা পূরণ না করা নিয়ে প্রশ্ন করা হয় গিলকে। জবাবে গুজরাট অধিনায়ক বলেন, ‘সম্ভবত এই প্রথম তিনি চার ওভার বোলিং করেননি। আমি আসলে তাকে পরে বোলিং করানোর জন্য পরিকল্পনা করেছিলাম। কিন্তু পরে ভাবলাম পেসাররা ভালো করছে, প্রসিধ (কৃষ্ণা) ভালো বল করছে, সে কারণে আমি কেবল পেসারদেরই ব্যবহার করেছি। এটি আমাদের বেশ ভালো চ্যালেঞ্জই ছিল।’
রশিদ পুরো ৪ ওভার না করলেও, ম্যাচটি জিততে অসুবিধা হয়নি গুজরাটের। আগে ব্যাট করতে নেমে গিলের দল নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৯৬ রান সংগ্রহ করে। তাদের পক্ষে সাই সুদর্শন সর্বোচ্চ ৬৩, জস বাটলার ৩৯ এবং গিল ৩৮ রান করেন। লক্ষ্য তাড়ায় পুরো ২০ ওভার খেলে ৬ উইকেটে ১৬০ রান তুলতে সক্ষম হয় হার্দিক পান্ডিয়ার মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। গুজরাটের হয়ে মোহাম্মদ সিরাজ ও কাগিসো রাবাদা যথাক্রমে ৮ ও ১০–এর বেশি গড়ে রান দিলেও, প্রসিধ ছিলেন বেশি ইকোনোমিক্যাল। ৪ ওভারে মাত্র ১৮ রানে ২ উইকেট নিয়ে তিনি ম্যাচসেরাও হয়েছেন।
অন্যদিকে, রশিদ অবশ্য এবারই প্রথম আইপিএলে বোলিং কোটা অপূর্ণ রাখেননি। এটি ঠিক যে, আগে দু’বার এমন নজির থাকলেও সেসব ম্যাচে পুরো ২০ ওভারের খেলা হয়নি। ২০২৩ সালে গুজরাটের রান তাড়ায় ৮.৫ ওভারেই জিতে যায় দিল্লি। সেই ম্যাচে রশিদের বোলিং ফিগার ছিল ২ ওভারে ১২/১। এ ছাড়া ২০২৪ সালে তাদের বিপক্ষে বেঙ্গালুরু ১৩.৪ ওভারেই ম্যাচ জিতে নেয়। যেখানে রশিদ ১.৪ ওভার করে ২৫ রান খরচায় ছিলেন উইকেটশূন্য।
- সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন যত টাকা বেতন বাড়লো সরকারি চাকরিজীবীদের
- প্রবাসীদের পাসপোর্ট-সহ সবকিছু পুড়ে ছাই
- দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস
- চরম দু:সংবাদ : নিষিদ্ধ হলেন টাইগার ক্রিকেটার
- আইপিএলে সাকিব: ২০ লাখ রুপি দিয়ে কিনতে চাইছে যে দল
- বিয়ের রাতেই শরীরের খেলা,ভাইরাল ভিডিও
- ভারত পাকিস্থান সংঘাত : ড. ইউনুসের অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ
- তবে কী ৫ লাখ ছাড়াবে স্বর্ণের দাম, যে ভবিষ্যদ্বাণী
- আজকের সৌদি রিয়াল রেট (২৬ এপ্রিল ২০২৫)
- যে সিদ্ধান্তের কারনে এবার বেকায়দায় ভারত
- চরম দু:সংবাদ : কপাল পুড়লো কয়েক হাজার প্রবাসীর
- বড় সুখবর পেলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
- নতুন বিধিমালা প্রকাশ করলো সৌদি
- পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের প্রস্তুতি, ভারতীয় সেনার মাস্টারপ্ল্যান
- হারের মানেই বিদায়, আজ বাঁচা-মরার লড়াইয়ে মুখোমুখি চেন্নাই ও হায়দরাবাদ