বেরিয়ে এলো আসল তথ্যঃ এবারের বিপিএলে খুলনার এমন ভরাডুবির আসল কারন

পরপর তিন ম্যাচ হেরে শুরু হয় খুলনার এবারের যাত্রা। পরে রংপুর রাইডার্স ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে পরপর দুই জয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখায় ইয়াসির আলি চৌধুরির নেতৃত্বে খেলতে নামা দল। কিন্তু এরপর আর নেই জয়ের দেখা। টানা পাঁচ ম্যাচ হেরে শেষ হলো তাদের সেরা চারে খেলার সম্ভাবনা।
দলে তামিম ইকবালের মতো অভিজ্ঞ ক্রিকেটার থাকার পরও তারুণ্যে আস্থা রেখে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ইয়াসিরকে অধিনায়কত্ব দেয় খুলনা। পরে ৮ ম্যাচে স্রেফ দুই জয় পাওয়ার পর ইয়াসিরকে ‘চাপমুক্ত’ করতে হোপকে দায়িত্ব দেয় তারা। তবু বদলায়নি ভাগ্য। নতুন নেতৃত্বেও পরপর দুই ম্যাচ হেরেছে তারা।
গত ২২ জানুয়ারি বাংলাদেশে এসে দুই দিন পর খেলতে নামেন হোপ। তিন ম্যাচ খেলার পর পান অধিনায়কত্ব। টুর্নামেন্টের মাঝপথে অধিনায়ক বদলে তেমন কোনো সমস্যা দেখেন না তিনি। দল হিসেবে খেলতে না পারাই বাদ পড়ার বড় কারণ ক্যারিবিয়ান তারকার কাছে।
বরিশালের কাছে হেরে বিদায় নিশ্চিতের পর সংবাদ সম্মেলনে নিজেদের হতাশাময় পারফরম্যান্সের কারণ ব্যবচ্ছেদ করেন হোপ।
“আমার মনে হয়, আমরা দল হয়ে খেলতে পারিনি। আমরা প্রায় নিয়মিত ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স করেছি। এর সঙ্গে দলগতও করা দরকার ছিল। ম্যাচ কিংবা টুর্নামেন্ট জিততে দলগত পারফর্ম্যান্স দরকার।”
“এমন (অধিনায়ক বদল) হতেই পারে। অধিনায়ক যেই হোক, আমাদের দল হিসেবে খেলতে হবে, ভালো ক্রিকেট খেলতে হবে। আমরা যেভাবে খেলতে চেয়েছি, সেটা পারিনি।”
ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের হিসেব করলে আসরের প্রথম সেঞ্চুরি করেন খুলনার আজম খান। এছাড়া তামিমের আছে ৯৫ রানের ইনিংস, একই ম্যাচে হোপ করেন ৯১ রান। বোলিংয়ে পরপর দুই ম্যাচে ৪ উইকেট করে নেন ওয়াহাব রিয়াজ। কিন্তু দল হিসেবে একসঙ্গে ভালো খেলতে পারেনি খুলনা।
এখন পর্যন্ত খুলনার হয়ে সর্বোচ্চ ৩০২ রান করেছেন তামিম। আসরের সর্বোচ্চ রানের তালিকায় সেরা দশে খুলনার একমাত্র প্রতিনিধি তিনি। এরপর ১৪ নম্বরে ২২৬ রান করা আজম খান। ইয়াসির ১০ ম্যাচে করেছেন ২০১ রান। টুর্নামেন্টের শুরু থেকে খেলতে থাকা ব্যাটসম্যানদের তুলনায় হোপের পরিসংখ্যান ভালো। তিনি ৫ ম্যাচে করেছেন ১৯৯ রান।
তামিম-ইয়াসির ছাড়া খুলনার স্থানীয় ব্যাটসম্যানদের কেউই তেমন কিছু করতে পারেননি। মাহমুদুল হাসান জয় একটি ফিফটি করলেও ৭ ম্যাচে সংগ্রহ সাকুল্যে ১৫৯ রান। সাব্বির রহমান, মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিনরা তো একাদশেই জায়গা ধরে রাখতে পারেননি।
বোলিংয়েও অভিন্ন চিত্র খুলনার। দেশে ফিরে যাওয়ার আগে পাকিস্তানি পেসার ওয়াহাব রিয়াজ নিয়েছেন ১৩ উইকেট। যা এখনও আসরের সর্বোচ্চ। এরপর ১০ উইকেট নিয়ে নয় নম্বরে আছেন নাহিদুল ইসলাম। আর কোনো বোলার সেরা বিশের মধ্যেও নেই।
বিদেশিরা যেমন-তেমন, স্থানীয় ক্রিকেটারদের কাছ থেকে আরও ভালো কিছুর আশা ছিল খুলনার বর্তমান অধিনায়কের।
“স্থানীয় ক্রিকেটারদের এই ধরনের টুর্নামেন্টে অনেক কিছু করার থাকে। কন্ডিশন তাদের পক্ষে থাকে, খুঁটিনাটি সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকে। হ্যাঁ প্রতিটি দিন আমাদের পক্ষে আসবে না। তবে দূর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা এবার যেমন ফল চেয়েছিলাম তা পাইনি।”
- আলোচিত মেয়ে বাবা কান্ড, শিফার বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
- জামায়াতে ইসলামী ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানালেন প্রেস সচিব
- কমলো সয়াবিন তেলের দাম, তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
- বঙ্গবন্ধুর লালিত দল নিয়ে হুঁশিয়ারি, যুদ্ধ নিয়েও আশঙ্কা: কাদের সিদ্দিকী
- আজ থেকে দেশের বাজারে নতুন দামে বিক্রি হবে ১৮, ২১ ও ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপা
- বেড়ে গেলো আজকের সৌদি রিয়াল রেট (১২ মে ২০২৫)
- হঠাৎ ধস নামলো স্বর্ণের দামে, কারণ জানলে চমকে উঠবেন
- আ:লীগের জন্য সবচেয়ে বড় দু:সংবাদ দিলো নির্বাচন কমিশন
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পর যে আতঙ্কে বিএনপি
- জামায়াতকে কাজে লাগানো শেষ, এখন পাকিস্তানপন্থী বলে চালিয়ে দাও
- পরপর ৬ উইকেট তুলে নিলো বাংলাদেশ,দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর
- আলোচিত দুই বোন ও ১৫ বছরের ভাগ্নে,কে নিয়ে অবিশ্বাস্য তথ্য দিলো গোয়েন্দা পুলিশ
- আবারও কমল সোনার দাম, ভরিতে কমেছে ৩১৩৮ টাকা
- চলছে বাংলাদেশ ও দ:আফ্রিকার ম্যাচ,দেখেনিন সর্বশেষ স্কোর
- আফগানিস্তানে যে খেলা নিষিদ্ধ করল তালেবান