কিন্তু বিশ্বকাপের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ব্যর্থতায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড এখন বিপাকে। আগামী বছর অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে আরেকটি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট। আগামী বিশ্বকাপের আগে নতুন দল গঠন করতে চায় বিসিবি।

তাই গত কয়েক মাস ধরে ফর্মের বাইরে থাকা ক্রিকেটারদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হতে পারে। দলের খারাপ পারফরম্যান্স নিয়ে ক্রিকেট বোর্ডের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সদস্য গোপন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বলে ক্রিকেট বিশ্বে গুজব ছড়িয়েছে। সেখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

যার একটি আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে নতুন দল গঠন। চলতি মাসে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে শুরু হবে। এমন পরিস্থিতিতে স্থায়ীভাবে বাদ পড়তে পারেন জাতীয় দলের দুই টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান লিটন দাস ও সৌম্য সরকার।

বিগত কয়েক মাস ধরে খুবই বাজে পারফরম্যান্স করছেন জাতীয় দলের এই দুই টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান। শুধু এই দুই ক্রিকেটারই নয় টি-টোয়েন্টি দলে আসতে পারে অনেকগুলি পরিবর্তন। এর মধ্যে রয়েছেন জাতীয় দলের নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিমও।

অধিনায়ক হিসেবে নিজের দায়টা এড়াতে পারেন না মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সীকার করে নিয়েছেন নিজেও তাইতে অধিনায়ক দায়িত্বটা থাকছে তার কাঁধে এমনটাই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড।

বিশ্বকাপের ভরাডুবির পর টনক পড়েছে বিসিবির তাইতে আসছে পাকিস্তান সিরিজে দলে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন, দলে আসছে একাধিক নতুন মূখ সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত করে ফেলেছে বোর্ড।

পাওয়ার হিটিং বিশ্বকাপে সবচেয়ে ভুগিয়েছে বাংলাদেশকে তাইতো এই সমস্যা সমাধানরে দায়িত্ব পড়েছে সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ সুজনের কাঁধে। দেশের আনাছে কানাছে থেকে তুলে আনতে হবে মারকাটারি কিছু ক্রিকেটার।

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল ওপেনিং পজিশন যা গোটা বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে ভুগিয়েছে। এই নিয়ে সরাসরি তামিমের সঙ্গে সরা সরি বসতে চাই বোর্ড সভাপতি চান সুষ্ট সমাধান।

এখন দেখার বিষয় বিসিবির এই সব সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের ক্রিকেট উন্নতিতে কতটা কার্যকারি হয়।