চরম উত্তেজনায় ম্যাচ শেষ করলো রোনালদোর পর্তুগাল
জবাব তো মুখে নয় বরং এভাবেই দিতে হয়। এর আগেও যা বহুবারই করে দেখিয়েছেন ফুটবলের বরপুত্র, করে দেখালেন আরও একবার। প্রতিপক্ষ তুলনামূলক সহজ দল ইসরায়েল হলেও ৭০ মিনিট ক্রিস্টিয়ানোর চমকপ্রদ ফুটবলে, আশার নতুন আলো ভক্তদের মণিকোঠায়।
অথচ শুরুর আগে ছিল না কতই শঙ্কা। কোভিডের ছোবলে ভেস্তে যেতে পারত ম্যাচটা। ইউরোর আগে শেষ প্রস্তুতি বলেই কিনা সাইড বেঞ্চকে বাজিয়ে দেখা নয়, মূল একাদশে নিয়েই মাঠে সান্তোসের পর্তুগাল। ৪-২-৩-১ ফর্মেশনে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষের টুঁটি চেপে ধরে সেলেকাও।
যদিও স্তাদিও আলভালাদেতে প্রথম গোল পেতে স্বাগতিক দলকে অপক্ষো করতে হয়েছে ৪২ মিনিট পর্যন্ত। দলীয় বোঝাপড়ায় ক্যান্সেলোর পাসে ব্রুনো ফার্নান্দেসের লক্ষ্যভেদ। এর মিনিট খানেক পর রোনালদোর পায়ে ব্যবধান হয় ২-০।
দ্বিতীয়ার্ধে পর্তুগাল শিবিরের ৬ পরিবর্তন। ৭০ মিনিটে রোনালদোকে উঠিয়ে নেন সান্তোস। অবশ্য তাতে ধার কমেনি সেলেকাওদের আক্রমণে।
ডিফেন্ডার হয়েও এবারের ইউরোতে কে কয়েকজনে বাজি সবার তাদের একজন জোয়াও ক্যান্সেলো। কেন সেটা প্রমাণ করলেন এমন গোলে। আর যোগ করা সময়ের ব্রুনো ফার্নান্দেসের জোড়া গোলে, হালি ব্যবধানের দাপুটে জয় নিয়ে মোক্ষম প্রস্তুতি পর্তুগালের।