প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য ৩টি আবাসন সুবিধা ঘোষণা

মানবসম্পদ মন্ত্রী এম সারাভানান প্রবিধানে উল্লেখ করা নিয়ম গুলো প্রকাশ করেছেন। শ্রমিকদের আবাসন বা হোস্টেল ব্যবস্থা নুন্যতম কেমন হতে হবে তা নির্ধারণ করেছেন। ২৭ শে আগস্ট নতুন প্রবিধানে আগের নিয়ম গুলো সাথে ফ্যান এবং লাইট সরবরাহ বাধ্যতামূলক করে দেয়া হয়েছে।
নতুন বিধিবিধি, যা সেপ্টেম্বর ১ এ চালু হবে, নিয়োগকর্তা এবং কেন্দ্রীয়করণের আবাসন সরবরাহকারীদের প্রদত্ত আবাসনে থাকা প্রতিটি কর্মচারীকে এই তিনটি আইটেম সরবরাহ করতে হবে। নতুন বিধিমালা আগামীকাল ১লা সেপ্টেম্বর থেকে থেকে কার্যকর হতে যাচ্ছে এবং নিয়োগকর্তা বা কোম্পানি মালিকদের বা আবাসন সরবারাহ কারীদের নিম্নোক্ত ৩টি সুবিধা বাধ্যতামূলক প্রদান করতে হবে। ১. শ্রমিকদের এমনভাবে বিছানা বা শোবার জায়গা দিতে হবে যা সর্বনিম্ন ১.৭ বর্গ মিটার হতে হবে এবং যদি সেটা ডাবল ডেকের বেড হয় সেক্ষেত্রে দুটি বেডের মধ্যকার দুরত্ব ০.৭ বর্গমিটার হতে হবে। তবে এর কম হলেই সরকার কর্তৃক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
২. একটি বেড বা বিছানা দিতে হবে যা কমপক্ষে ৪ ইঞ্চি মোটা বা পুরু হতে হবে এবং একটি বালিশ এবং কম্বল অবশ্যই বাধ্যতামূলক দিতে হবে।
৩. পাসপোর্ট সহ শ্রমিকদের মূল্যবান জিনিসপত্র নিরাপদে রাখার জন্য একটি লক করা আলমারি সর্বনিম্ন ০.৩৫ মিটার লম্বা, ০.৩৫ মিটার প্রশস্ত, ০.০৯ মিটাল লম্বা হতে হবে যা যেকোনো সময় কর্মচারী যেন সহজেই তা ব্যবহার করতে পারে এমন স্থানে রাখতে হবে।
এই তিনটি সুবিধা প্রদান বাধ্যতামূলক করে সরকার শ্রমিকদের আবাসন সুবিধা প্রদান করার জন্য কোম্পানি মালিকদের প্রতি আহবান জানিয়েছে।নিয়োগকর্তা বা দায়িত্বরত আবাসন সরবরাহকারীরা শ্রমিকদের আবাসন স্থানে নিরাপদ পানি এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ পর্যাপ্ত রয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। একই বিধানে প্রতিটি কর্মীর বেডরুমের জন্য নূন্যতম ৩.৬ বর্গমিটার এর জায়গা সুনির্দিষ্ট ভাবে প্রদান করতে হবে যদি সেটা শ্রমিক ডরমিটরি না হয়। আর যদি শ্রমিক ডরমিটরি হয় তবে সেক্ষেত্রে প্রতিটি কর্মীর জন্য নুন্যতম ৩ বর্গমিটার আয়তনের জায়গা প্রদান করতে হবে।
বিধিমালা গুলোতে উল্লেখিত বিষয়গুলো অনুযায়ী অবশ্যই নিয়োগকর্তা বা কোম্পানি মালিকদের অথবা দায়িত্বরত আবাসন সরবরাহকারীদের প্রদান করতে হবে সেটা ডরমিটরি হোক বা যেকোনো আবাসিক ভবন হোক।
রান্নাঘরের জন্য নির্দিষ্ট এলাকা এবং চেয়ার টেবিল সহ খাবারের জন্য ডাইনিং এরিয়া প্রদান করতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হল যদি ডরমিটরি বা হোস্টেল না হয় তবে ছয়জন কর্মীর জন্য একটি টয়লেট এবং গোসল খানার ব্যবস্থা করতে হবে আর যদি ডরমিটরি বা হোস্টেল না হয় সেক্ষেত্রে ১৫ জন কর্মীর জন্য একটি টয়লেট এবং গোসল খানা প্রদান করতে হবে।
- সেনানিবাসে আশ্রয় নেওয়া ৬২৬ জনের তালিকা প্রকাশ, এখনো রয়ে গেছেন ৭ জন
- সেনাপ্রধানের এক বক্তব্যে তোলপাড় শুরু
- চলমান পরিস্থিতিতে কাজ করতে পারবেন না: প্রধান উপদেষ্টা, আরও যা বললেন নাহিদ ইসলাম
- রিট খারিজ, ইশরাকের মেয়র হিসেবে শপথ পড়াতে বাধা নিয়ে পাওয়া গেলো নতুন খবর
- সেনাবাহিনীকে নিয়ে নতুন করে যা বললেন : হাসনাত
- ড. ইউনূস পদত্যাগের গুঞ্জনে রাজনীতি অস্থির: জাতির জন্য বড় সংকেত,এটা কিসের ইঙ্গিত
- ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’র আতঙ্কে উপকূল, চরম দুশ্চিন্তায় বাসিন্দারা
- আইপিএলে দিল্লি ক্যাপিটালসের মতো এমন পরিণতি হয়নি আর কারোরই
- নতুন দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ, ভরি কত
- হঠাৎ দুঃখ প্রকাশ করে যা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম
- সব দলের প্রতি যে আদেশ দিলেন জামায়াত আমির
- বাড়লো আজকের সৌদি রিয়াল রেট (২৩ মে ২০২৫)
- অল্প বয়সে মানুষ কেন হার্ট অ্যাটাক করে, জানা গেল কারণ
- ড. ইউনূস কি পদত্যাগ করতে চান
- যে দেশ এবার ভিসা নিয়ে সুখবর দিলো