ভারত বাংলাদেশ নয় অন্য যে দেশে স্থায়ী হচ্ছেন শাকিব খান

সোলায়মান, সোনিয়া, মোনালিসা, দিলরুবা রুহি, তমালিকা কর্মকার, শ্রাবন্তী, শামীম শাহেদ প্রমুখদের। এবার এই তালিকায় নাম লেখাতে চলেছেন ঢালিউডের জনপ্রিয় নায়ক শাকিব খান। গেল কয়েকদিন ধরেই এই গুঞ্জন উড়ে বেড়াচ্ছে এফডিসিপাড়ায়।
বেশ কিছু সূত্র জানিয়েছে, অভিনয়শিল্পী হিসেবে ইবি ক্যাটাগরির ভিসার জন্য আবেদন করেছেন এই নায়ক। তার সেই আবেদন গেল ডিসেম্বরে গৃহীত হয়েছে। সূত্রটি আরও বলছে যে, একটি দক্ষ এজেন্সির মাধ্যমে শাকিব খান আবেদনটি করেছেন।
যেখানে তার সবকিছু দেখাশোনা করছেন আমেরিকাপ্রবাসী একজন নেপালি। শাকিবের আবেদন সবুজ সংকেত পাওয়ায় এই উকিল প্রত্যাশা করছেন শিগগিরই তার মক্কেলের হাতে আমেরিকার গ্রিন কার্ড পৌঁছে দিতে পারবেন। এই বিষয়ে পক্ষ থেকে শাকিব খানের মতামত জানতে যোগাযোগ করলে তার কোনো সাড়া মিলেনি।
জানা গেছে, বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সিনেমার শুটিংয়ের জন্য আমেরিকার ভিসা চেয়েছিলেন শাকিব খান। কিন্তু বারবার ভিসার সেই আবেদন নামঞ্জুর হয়েছে। অবশেষে তিনি দেশটিতে স্থায়ীভাবে বসবাস করা যায় সেই মর্মে গ্রিন কার্ডের জন্য আবেদন করেন।
এদিকে আমেরিকায় স্থায়ী হওয়ার কথা ভাবছেন শাকিব এই খবর সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিকে বেশ ধাক্কা দিয়েছে। হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত নিলেন জনপ্রিয় এ নায়ক? তবে কী তিনি নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে হতাশায় ভুগছেন? দীর্ঘদিন ধরে একক রাজত্ব কায়েম করে ঢালিউড মাতিয়ে চলেছেন তিনি। বছরে তার ছবিই কিছুটা ব্যবসা করতে পারছে এই মন্দার বাজারে। তবে বছর বছর কমছে হল, বাড়ছে সিনেমা নিয়ে অস্থিরতা। সেইসব বিষয় হয়তো হতাশ করছে শাকিবকে।
বয়সও বাড়ছে, শারীরিকভাবেও প্রায়ই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন তিনি। ক্যারিয়ারেরও ভাটার সময় শুরু হয়েছে। একটা সময় তো থামতে হবেই। সেইসব দিক বিবেচনা করে নিজের জনপ্রিয় ইমেজটা ধরে রেখে আড়ালে চলে যেতে চান তিনি। স্থায়ী হতে চাইছেন বিদেশে। প্রসঙ্গত, একটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশিদের মধ্যে যারা আমেরিকায় স্থায়ীভাবে বসবাসের আবেদন করতে চাইতেন, তাদের মাথায় প্রথমই আসত রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা।
গ্রিন কার্ড পেতে এই পদ্ধতিকেই তারা প্রধান উপায় বলে মনে করতেন। কিন্তু কয়েক বছর ধরে আমেরিকা সহজ একটি সুযোগ দিয়েছে দেশটিতে স্থায়ীভাবে বসবাসের আবেদনের জন্য। সেই সুযোগটির নাম ইবি ক্যাটাগরির ভিসা। এর মাধ্যমে যারা মেধাবী এবং দক্ষ পেশাজীবী তারা আমেরিকায় স্থায়ী হওয়ার আবেদন করতে পারেন। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে আবেদনকারীর গুণাবলি ও দক্ষতা কাজে লাগালে আমেরিকা উপকৃত হবে এমনটি মনে হলে তাকে গ্রিন কার্ড দেয়া হবে।
শিক্ষক, চিকিৎসক, শিল্পী, সাহিত্যিক, ব্যবসায়ীসহ নানা ধরনের পেশাজীবীর মধ্যে যাদের নিজস্ব গবেষণাপত্র আছে কিংবা বিশেষ সম্মানসূচক পদক বা সম্মাননাপত্র পেয়েছেন তারা এই সুযোগ নিতে পারেন। এরইমধ্যে বাংলাদেশের অনেকেই এই কোটার ভিসা নিয়ে দেশ গ্রিন কার্ড পেয়েছেন।
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা : পাকিস্তানকে যে ঘোষণা দিলো চীন
- পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ , ৫৪ জনের মৃত্যু
- আজ হঠাৎ পাল্টে গেলো ডিমের দাম
- ভারতের জন্য নতুন দু:সংবাদ : বাংলাদেশে চালু হচ্ছে আরও ৭টি
- ব্যাপক হারে কমলো ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম
- কয়েক মিনিটের কালবৈশাখীতে লন্ডভন্ড পুরো জেলা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে
- বিসিবির ২৫০ কোটি টাকার গোপন চাল! কোথায় গেল এত টাকা, জানলে চমকে যাবেন
- প্রবাসীদের ভিসার জরিমানা ৫০ হাজার রিয়াল, সাথে ৬ মাসের জেলও
- বড় সুখবর দেশি পেঁয়াজের দাম নিয়ে
- ভারতীয় বিমানবাহিনীর হাস্যকর কান্ড, নিজেরাই ধংস করলো নিজের এলাকা
- মেয়েদের ইচ্ছা সপ্তাহের কোন দিনে সবচেয়ে তীব্র হয়, জেনে নিন চমকপ্রদ তথ্য
- এবার বিদেশ থেকে বাংলাদেশে ফেরার সময় সর্বোচ্চ যতটি স্মার্টফোন আনতে পারবেন প্রবাসীরা
- তবে কী ৫ লাখ ছাড়াবে স্বর্ণের দাম, যে ভবিষ্যদ্বাণী
- পাসপোর্ট ইস্যুতে আসছে বড় পরিবর্তন, মিলবে সুখবর
- ভারতের ঘুম হারাম করে ছাড়লো ড. ইউনূস