কার্য তালিকায় সাত নম্বরে আছে খালেদাজিয়ার জামিনের শুনানি। রিপোর্ট খেলা পর্যন্ত এক নম্বর শুনানি চলমান রয়েছে। পর্যায়ক্রমে খালেদা জিয়ার শুনানি শুরু হবে। খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা জানিয়ে মেডিকেল রিপোর্ট দেওয়ার কথা রয়েছে, ওই রিপোর্ট দেখে জামিন শুনানিতে সিদ্ধান্ত নেবে আদালত।

৫ ডিসেম্বরের মধ্যে খালেদার মেডিকেল রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ

এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় সদস্যের বেঞ্চ শুনানি শেষে ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) খালেদা জিয়ার মেডিকেল রিপোর্ট জমা দেওয়ার আদেশ দেন।

এছাড়া ওইদিন এ মামলার পরবর্তী শুনানির জন্য ৫ ডিসেম্বর নতুন করে দিন ঠিক করেন আদালত।

গত ৩১ জুলাই জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজ করে দেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ।

এর আগে গত বছরের ২৯ অক্টোবর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার রায় ঘোষণা করেন পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডের পুরোনো কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এর বিচারক ড. মো. আকতারুজ্জামান। রায়ে খালেদা জিয়া ছাড়া অপর তিন আসামিকেও সাত বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। প্রত্যেককে ১০ লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়া আপিল করলে ৩০ এপ্রিল তা শুনানির জন্য গ্রহণ করে অর্থদণ্ড স্থগিত করেন হাইকোর্ট।