এই বাস্তবতায় নতুন বছরে এসে অবাক করা তথ্য দিলেন প্রথিতযশা জ্যোতিষী- ড. কে. সি. পাল। বললেন, এ বছরই আবার বিয়ে করতে পারেন শাকিব খান। আর দেশ ছেড়ে পুরোপুরি বিদেশ পাড়ি দিতে পারেন অপু বিশ্বাস।

আবার বিয়ে করবেন শাকিব খান!ভবিষ্যতবানীতে ড. কে. সি. পাল বলেন, ২০১৯ সালে শাকিব খানের চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার খুব একটা ভালো যাবে না। হারানো চলচ্চিত্র জগতের ইমেজ ফেরাতে তার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকলেও খুব একটা সফলতা নেই। তবে এ বছর একাধিক দেশ ভ্রমণের ইঙ্গিত শুধু নয়, বৈদেশিক সূত্রে সফলতা এমনকি কোনো না কোনো সম্মাননা পেতে পারেন।

প্রথিতযশা এ জ্যোতিষী বলেন, এ বছর পুনরায় বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারেন শাকিব খান। এছাড়া নিত্যনতুন ব্যবসা-বাণিজ্যে লিপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও রাজনৈতিক জীবনে পদার্পণের সম্ভাবনা কম।

তবে জ্যোতিষীর এমন ভবিষ্যতবানী উড়িয়ে দিয়ে শাকিব খান বলেছেন, ‘নতুন বছর নিয়ে এখনো কোনো পরিকল্পনা নেই। এখনো ভাবছি। দেশের চলচ্চিত্র নিয়ে, নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে কী করা যায়—সবকিছু নিয়েই ভাবছি।’

তিনি বলেন, ‘ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও চিন্তাভাবনা আছে। বছর তো এক মাসে শেষ হয়ে যাচ্ছে না। পুরো ১২ মাস রয়েছে। তাই ভাবনাগুলো নিশ্চয়ই কাজে লাগানো যাবে। সবকিছু সময়মতো জানাব।’

দেশ ছাড়তে পারেন অপু বিশ্বাস!ভবিষ্যতবানীতে ড. কে. সি. পাল বলেন, এ বছর অপু বিশ্বাসের জীবনে নতুন অধ্যায় রচিত হতে পারে। নতুন করে সংসার জীবনে পদার্পণ, বিদেশ গমন, এমনকি বিদেশে স্থায়ী বসবাস শুরু করার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।

তিনি বলেন, শরীর-স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সিজনাল রোগ-ব্যাধির সঙ্গে সঙ্গে ছোটখাটো অস্ত্রোপ্রচার ঘটতে পারে। শুত্রু ও বিরোধীরা সোচ্চার হয়ে অপু বিশ্বাসের সুখের সংসারে অশান্তির অনল জ্বেলে দিতে পারে। মন সুর সংগীত, ধর্ম, আধ্যাত্মিকতা ও পরোপকারের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে থাকবে।

তবে জ্যোতিষীর এমন ভবিষ্যবানী নিয়ে এখনো অপু বিশ্বাসের কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। অপু বিশ্বাস এখন একমাত্র ছেলে জয়কে নিয়েই ব্যস্ত সময় পাড় করছেন। এছাড়া আবার নতুন করে সিনেমায় নিয়মিত হওয়ারও পরিকল্পনা করছেন বলে একদিন আগে জানিয়েছিলেন।