কারণ দলটার মিশন ছিল ডাবল জয়ের। সেই সুযোগ কাজে লাগায় ফিক্সাররা। সেন্ট্রালে সাকিব মেসাদ্দেকদের মত তারকাদের উপস্থিতিও বড় একটা কারণ। ঘটনার সাথে সাথে বিসিবি এন্টি কারাপশনকে ইউনিটকে অবহিত করা হলেও এক অনুসন্ধানে এসেছে চমকপ্রদ কিছু তথ্য। তরুণ ক্রিকেটারদের মাঠের বাইরে ইস্যুতে কিছুই জানানো হয়নি বরং ধারণা দেওয়া হয় অনৈতিক প্রস্তাব পেলে করণীয় সম্পর্কে।

সূত্রে জানা গেছে ঘটনা সম্পর্কে টুর্নামেন্ট কমিটির জানলেও কিছুই জানতো না ক্রিকেট অপারেশন। সবচেয়ে বিস্ময়কর ব্যাপার, জানানো হয়নি দলের সবচেয়ে বড় তারকা সাকিব আল হাসানকে কিছু। ম্যাচ করো পেটে ইস্যুতে নতুন চ্যালেঞ্জে পড়া বিসিবি অবশেষে অফিশিয়ালি মুখ খুলেছে। সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরী পরিষ্কার করেছেন বোর্ডের শক্ত অবস্থান।

তিনি বলেন, বোর্ডের কিন্তু সবসময়ই একটা জিরো টলারেন্স' নীতিতে আমরা চলছি আমরা কোন ব্যাপারে কিন্তু ও সামান্যতম ছাড় দেয়ার সুযোগ নেই বা কোনো লাইভ দেখার কোন সুযোগ নেই। বিসিএলে ফিক্সারদের ইস্যু সামনে আসার আগে আলোচনার বিতর্কে পুরোটা জুড়ে বিপিএল আষ্টম আসর। মিরাজ চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স দ্বন্দ্ব-সংঘাত বিপিএল নিয়ে সন্দেহ বাড়িয়েছে। ম্যাচের মাত্র তিন ঘন্টা আগে অধিনায়ক বদল এককথায় অস্বাভাবিক।

যাকে নিয়ে মূল আলোচনা শেখ ইয়াসির আলমের অতীত অবিশ্বাস বাড়ায়। ৬ বছর আগে ২০১৬ আসরে রংপুর ফ্রাঞ্চাইজি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল যার তদন্ত হয়। বসুন্ধরা গ্রুপ ফ্রাঞ্চাইজিটির দায়িত্ব নেবার আগেই ইয়াসিরের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন আছে। ২০১৯ আসরেও অধিনায়ক বদলের লীলাখেলায় খলনায়ক ইয়াসির। অষ্টম আসরেও তার ভুমিকা অভিন্ন বিতর্কিত। জানা গেছে চ্যালেঞ্জার্স ক্রিকেটারদের সাথে ইয়াসিরের আচরণ অপমানজনক। বিসিএল ইস্যু বিপিএল নিয়ে বিসিবির ভাবনা বাড়িয়েছে। চলতি আসরের বাকি অংশে বোর্ডের জিরো টলারেন্স দেখার অপেক্ষা।