মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগের প্রধান দাতু খাইরুল জাইমি বিন দাউদ বার্নামাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে রি সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। ইমিগ্রেশন প্রধান বলেন, ২০২০ সালের অক্টোবরে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের উদ্দেশ্যে আবেদনকারীদের আবেদন শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক স্থগিত হওয়ার পর তিনি এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।

মালয়েশিয়ায় আবারও অত্যধিক হারে কোভিড-১৯ এর আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার ফলে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। নতুন করে আবেদনকারী দের হেলথ স্ক্রিনিং টেস্ট বা মেডিকেল টেস্ট স্থগিত করেছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।

এদিকে এই সিদ্ধান্তের ফলে বিভিন্ন দেশের সাধারণ শ্রমিক ভিসাধারীদের মালয়েশিয়া প্রবেশ আরও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। মালয়েশিয়া থেকে ছুটিতে আসা বাংলাদেশীদের প্রবেশ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের আলোচনা সভা, মানববন্ধন, সাংবাদিক সম্মেলন ইত্যাদি হলেও এর কোন ফলাফল পায়নি প্রবাসী বাংলাদেশিরা। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন ধরনের দেন দরবার করা হলেও শুধুমাত্র আশ্বাস ছাড়া আর কোন কিছু পাওয়া যায়নি।

বাংলাদেশের মান্যবর হাইকমিশনার মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রীর সাথে বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে বৈঠক করলেও এই বিষয়টির কোন ফলপ্রসূ সিদ্ধান্ত পাওয়া যায়নি। মালয়েশিয়ার সরকার থেকেই এই বিষয়ে কোন ধরনের সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি। মূলত মালয়েশিয়ার সরকার বিভিন্ন কারণে সাধারণ শ্রমিক ভিসাধারীদের প্রবেশ স্থগিত করেছে। যার প্রবাসীদ্রর পুনরায় প্রবেশ হয়ে গেছে অনিশ্চিত।