এমন পরিস্থিতিতে নফল ইবাদত ঘরে করাই উত্তম
প্রতিবছর ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নানা আয়োজন থাকলেও এবার করোনা ভাইরাসের প্রভাবে প্রেক্ষাপট ভিন্ন। সারাবিশ্বেই যেকোনো গণজমায়েতকে নিরুৎসাহিত করছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। ইসলামী চিন্তাবিদরা জানান, নফল ইবাদত ব্যক্তিগতভাবে করাই উত্তম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উর্দু বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাওলানা হুসাইনুল বান্না বলেন, 'রাত জেগে ইবাদত করা, রোজা রাখা, সদকা করা, তওবা করার বিষয়টিও আছে নফল ইবাদতের মধ্যে।'
মসজিদে জুমা ও পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামাজের মধ্যে ইবাদত সীমিত রাখার বিষয়টির ওপর আবারও গুরুত্বারোপ করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উর্দু বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাওলানা হুসাইনুল বান্না বলেন, 'বুখারী শরীফের ৫৭৩৪ নাম্বার হাদীসে বলা হয়েছে এরকম মহামারীর সময়ে ঘরে বসে ফরজ ইবাদত করা শ্রেষ্ঠতম।'
করোনা মোকাবিলায় গত ২৬ মার্চ থেকে আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত সারাদেশে বিশেষ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার।