রেফারি আমাদের সঙ্গে তামাশা করলেন : ক্ষুব্ধ জেমি ডে

ম্যাচের ৩০তম মিনিটে বাংলাদেশ এগিয়ে যায় আত্মঘাতী গোলে। কিন্তু ২১তম মিনিটেই এগিয়ে যেত বাংলাদেশ। সাইড পোস্টে লেগে ফিরে আসা বল গোলমুখ থেকে জালে পাঠিয়ে দেন নাবীব নেওয়াজ জীবন। অথচ নেপালের সহকারী রেফারি দেন কর্নারের সংকেত।
সাইড পোস্টে লেগে ফিরে আসা বল কীভাবে কর্নার হয়, স্বাভাবিকভাবে সবাই হতভম্ব। ওই সময়ে ডাগ আউটে বাংলাদেশ কোচ জেমি ডেকে ক্ষোভে ফেটে পড়তে দেখা যায়। কারণ প্রথম দুই ম্যাচ শেষে পুঁজি মাত্র ১ পয়েন্ট। ফাইনাল খেলা এখন দূরের স্বপ্ন। তার মধ্যে রেফারির ভুল সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া যায়?
ভিডিওটি দেখতে ক্লিক করুন
তাই সংবাদ সম্মেলনে জেমি ড বলেন, ‘আমার জানা নেই ওটা কীভাবে কর্নার হয়! রেফারি আমাদের সঙ্গে তামাশা করলেন। আমাদের ন্যায্য গোলটা বাতিল করা হয়েছে। অথচ ওই গোলটা হয়ে গেলে ২-০ গোলে এগিয়ে যেতে পারতাম আমরা। সেখান থেকে মালদ্বীপ আর ম্যাচে ফিরতে পারত না।’
তবে বাংলাদেশ কোচ এখনো ফাইনাল খেলার ব্যাপারে আশাবাদী, ‘আমাদের দুটি ম্যাচ এখনো বাকি আছে। এখনো ফাইনাল খেলা সম্ভব। আমি ছেলেদের মানসিকভাবে চাঙ্গা রাখতে চাই। শেষ পর্যন্ত লড়তে হবে।’
- সরকারি কর্মকর্তা–কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর, যে প্রজ্ঞাপন জারি করল অর্থ মন্ত্রণালয়
- অভিনেতা সিদ্দিককে পিটুনি দিয়ে থানায় সোপর্দ করল ছাত্রদল
- হঠাৎ পাল্টে গেলো পেঁয়াজের বাজার
- কমলো সয়াবিন তেলের দাম, যা তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
- এবার যে ভবিষ্যদ্বাণী স্বর্ণের দাম নিয়ে
- যাদের ওপর কোরবানি ওয়াজিব, জানুন ইসলামী বিধান অনুযায়ী
- আরও কমলো ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম
- শিক্ষকদের বেতন স্কেল নিয়ে সুখবর
- নুসরাত-অপু-নিপুণ-জায়েদ—হত্যাচেষ্টা মামলায় যুক্ত ১৭ শোবিজ তারকা
- সৌদি সরকারের জরুরি নির্দেশনা
- চিকিৎসা শেষে দেশে আসছেন খালেদা জিয়া, রাজনীতি নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে
- সৌদি থেকে নিঃস্ব হয়ে ফিরেছেন শতাধিক প্রবাসী
- শক্তিশালী কালবৈশাখীতে কয়েকটি উপজেলার বাড়িঘর-ফসল তছনছ
- অভিষেকে বাজিমাত, মাসাকেসার ঘূর্ণিতে কাঁপলো টাইগাররা
- দেশের ৯ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা