স্বর্ণ জয়ের স্বপ্নে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাধা যে ২ দেশ
কাজটা মোটেও সহজ হবে না জেমি ডে’র শিষ্যদের। প্রথম ম্যাচে ভুটানের সঙ্গে ১-০ ব্যবধানে হেরে দ্বিতীয় ম্যাচেই আবার মালদ্বীপের সঙ্গে ১-১ ব্যবধানে ড্র করে স্বর্ণের স্বপ্ন ফিকে হয়ে গেছে বাংলাদেশের। এখন পরপর দু’টি ম্যাচই জেতা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।
ফাইনালে ওঠার যেটুকু স্বপ্ন বেঁচে আছে, তাতে অন্যদেরও সহযোগিতা দরকার হতে পারে। সেই গল্পে পরে আসছি। তার আগে বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে লঙ্কানদের সঙ্গে খেলতে নামবে লাল-সবুজরা।
সমীকরণটা সহজ নয় মোটেও। নেপাল ৪-০ গোলে ভুটানকে উড়িয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছে। এক ম্যাচ খেলেই স্বাগতিকরা পয়েন্ট টেবিলে সবার ওপরে। সমান ৩ পয়েন্ট পেলেও এক ম্যাচ বেশি খেলে গোল ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় স্থানে ভুটান। টানা দু’টি ড্রয়ে ২ পয়েন্ট নিয়ে তিনে মালদ্বীপ। বাংলাদেশ ২ ম্যাচ খেলে মাত্র একটি পয়েন্ট নিয়ে সবার শেষে। এক ম্যাচ কম খেলে সমান পয়েন্টে ঠিক তাদের ওপরে শ্রীলঙ্কা। আগামী বৃহস্পতিবার দশরথে মুখোমুখি হবে টেবিলের তলানিতে থাকা দল দু’টি।
ফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখতে রাউন্ড রবিন লিগের বাকি দু’টি ম্যাচ জিততেই হবে বাংলাদেশকে, একইসঙ্গে তাকিয়ে থাকতে হবে অন্যদের দিকে। রোববার এই পর্বে তাদের শেষ ম্যাচ স্বাগতিক নেপালের বিপক্ষে।
১৯৯৯ সালে এই নেপালের কাঠমান্ডুতেই সেবার স্বাগতিকদের ১-০ ব্যবধানে হারিয়ে স্বর্ণ জিতেছিল বাংলাদেশ। ১১ বছর অপেক্ষার পর ২০১০ সালে দেশের মাটিতে দ্বিতীয় ও শেষবার স্বর্ণ জিতেছিল বাংলাদেশ।
এবার অবশ্য অন্যান্য বারের মতো প্রস্তুতি শুরু করতে পারেনি জেমি ডে। ক্লাব থেকে খেলোয়াড়দের আগেভাগে ছাড়তে না চাওয়ায় সরাসরি নেপালের উদ্দেশ্যে রওনা দিতে হয়েছে পুরো দলকে। জেমি ইংল্যান্ড থেকে সরাসরি নেপালে দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। সেখানে মাত্র দু’দিন অনুশীলনের সময় পেয়েছে পুরো দল।
টাইগারদের প্রস্তুতির অভাব দেখা গিয়েছে আগের ম্যাচগুলোতে। কোনো ম্যাচেই তাদের খুব একটা সাবলীল দেখা যায়নি বল পায়ে।
ফুটবলের আশার পারদ যেভাবে উঠছিল, তাতে সংশ্লিষ্টদের প্রত্যাশা ছিল, এসএ গেমস অন্তত জিতবে বাংলাদেশ। সেই আশাটা হয়তো নিরাশায় পরিণত হতে পারে! মান রাখতে হবে জামাল ভূঁইয়াদের।
২০ সদস্যের বাংলাদেশ দল:
গোলরক্ষক: আনিসুর রহমান জিকো, মোহাম্মদ পাপ্পু হোসেন ও মাহফুজুর রহমান প্রীতম।
রক্ষণভাগ: বিশ্বনাথ ঘোষ, রহমত মিয়া, ইয়াসিন খান, টুটুল হোসেন বাদশা, রিয়াদুল হাসান, ইয়াসিন আরাফাত ও সুশান্ত ত্রিপুরা।
মধ্যমাঠ: জামাল ভুঁইয়া (অধিনায়ক), বিপলু আহমেদ, রবিউল হাসান, মাহবুবুর রহমান, মোহাম্মদ ইব্রাহিম ও মোহাম্মদ আল আমিন।
আক্রমণভাগ: সাদ উদ্দিন, নাবীব নেওয়াজ জীবন, রাকিব হোসেন ও আরিফুর রহমান।
- সরকারি কর্মকর্তা–কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর, যে প্রজ্ঞাপন জারি করল অর্থ মন্ত্রণালয়
- অভিনেতা সিদ্দিককে পিটুনি দিয়ে থানায় সোপর্দ করল ছাত্রদল
- হঠাৎ পাল্টে গেলো পেঁয়াজের বাজার
- কমলো সয়াবিন তেলের দাম, যা তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
- এবার যে ভবিষ্যদ্বাণী স্বর্ণের দাম নিয়ে
- যাদের ওপর কোরবানি ওয়াজিব, জানুন ইসলামী বিধান অনুযায়ী
- আরও কমলো ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম
- শিক্ষকদের বেতন স্কেল নিয়ে সুখবর
- নুসরাত-অপু-নিপুণ-জায়েদ—হত্যাচেষ্টা মামলায় যুক্ত ১৭ শোবিজ তারকা
- সৌদি সরকারের জরুরি নির্দেশনা
- চিকিৎসা শেষে দেশে আসছেন খালেদা জিয়া, রাজনীতি নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে
- সৌদি থেকে নিঃস্ব হয়ে ফিরেছেন শতাধিক প্রবাসী
- শক্তিশালী কালবৈশাখীতে কয়েকটি উপজেলার বাড়িঘর-ফসল তছনছ
- অভিষেকে বাজিমাত, মাসাকেসার ঘূর্ণিতে কাঁপলো টাইগাররা
- দেশের ৯ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা