যদি শোনা যায় যে, বাংলাদেশী কোনো এক ক্রিকেটার ব্যাট হাতে রান করেছেন আর সঙ্গে সঙ্গে নিয়েছেন ৪-৫ উইকেট। এমন পরিস্থিতিতে সবার আগে নজরে পড়বে সাকিবের নাম। কারণ সবাই এটা দেখতে চায়। তবে এবার তা নয়, বরং এই কাজটি করে ফেললেন বাংলাদেশের উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান।

ব্যাট হাতে রান করার পাশাপাশি বল হাতেও নিয়েছেন ৫ উইকেট। আর এতেই বাংলাদেশ এইচপি দল উড়িয়ে দিয়েছে পাকিস্তান শাহীনকে। বাংলাদেশের দেওয়া ২৯৬ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে আসা পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরা দারুণ পারফর্ম করেন।

শেষ মেষ জয়ের পথটা সহজ করে দিয়েছিলেন জয়। যদি শোনা যায় বাংলাদেশি কোনো ক্রিকেটার ব্যাট হাতে রান করেছেন আর সঙ্গে সঙ্গে নিয়েছেন ৪-৫ উইকেট। এমন পরিস্থিতিতে সবার আগে নজরে পড়বে সাকিবের নাম। কারণ সবাই এটা দেখতে চায়। তবে এবার তা নয়, বরং এই কাজটি করে ফেললেন বাংলাদেশের উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান।

ব্যাট হাতে রান করার পাশাপাশি বল হাতেও নিয়েছেন ৫ উইকেট। আর এতেই বাংলাদেশ এইচপি দল উড়িয়ে দিয়েছে পাকিস্তান শাহীনকে। বাংলাদেশের দেওয়া ২৯৬ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে আসা পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরা দারুণ পারফর্ম করেন।

শেষ পর্যন্ত এক জয়ে হার মানতে হয়েছে দলকে। মাত্র ২১ রানে তুলে নেন শাহিবজাদা ফারহান, তৈয়ব তাহির, ওমাইর বিন ইউসুফ, মোহাম্মদ আলী এবং খুররম শাহজাদের উইকেট। বাকিদের মধ্যে রেজাউর রহমান রাজা তিনটি ও হাসান মুরাদ দুটি উইকেট নেন।

এর আগে ব্যাট হাতে জয়ের পথ তৈরি করেছিলেন জয়। বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে ২৫৮ রান করে এবং দলীয় সর্বোচ্চ ৬৯ রান করেন জয়। এছাড়া আইচ মোল্লার ব্যাট থেকে আসে ৫৫ রান। জবাবে ১৭৯ রানে আউট হয়ে যায় শাহিনস।

দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ ২১৬ রান করে। ৬৫ রানের ধৈর্যশীল ইনিংস খেলে সর্বোচ্চ স্কোরার ছিলেন জয়। আবারো হাফ সেঞ্চুরি করেন আইচ মোল্লা। সাদমান-দীপু-আঙ্কানরা লিড নেয় এবং ২৯৬ রানের টার্গেট দেয়, যা তাড়া করতে নেমে ৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে জয়ের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ দল।

অস্ট্রেলিয়ার ডারউইনে বাংলাদেশ এইচপি ইউনিট ও পাকিস্তান শাহীনসের মধ্যকার চারদিনের এই প্রস্তুতি ম্যাচের আয়োজক অস্ট্রেলিয়ার নর্দার্ন টেরিটরি ক্রিকেট।

অস্ট্রেলিয়ার ডারউইনে বাংলাদেশ এইচপি ইউনিট ও পাকিস্তান শাহীনসের মধ্যকার চারদিনের এই প্রস্তুতি ম্যাচের আয়োজক অস্ট্রেলিয়ার নর্দার্ন টেরিটরি ক্রিকেট।