টাইগার স্পিনারদের নিষ্ক্রিয়তায় দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ম্যানেজমেন্ট
দুর্ধর্ষ পেস বোলারদের সাথে রয়েছে ভরসা করার মতো স্পিনাররা। তবে বিশ্বকাপ যত ঘনিয়ে আসছে টাইগার ক্রিকেটের কঙ্কালসার ততটাই বেরিয়ে আসছে। বিশ্বকাপের মাস তিনেক আগে এখন মনে হচ্ছে টাইগার শিবিরে সমস্যার ছড়াছড়ি। দলে ঐক্যের অভাব, অধিনায়ক তামিম ইকবালের ফর্ম হীনতা, অভিজ্ঞ ফিনিশারের অনুপস্থিতি এবং স্পিন আক্রমণে বৈচিত্র্যহীনতা।
এই সবগুলো সমস্যার মধ্যে সবচেয়ে কম তাৎপর্যপূর্ণ সমস্যা যেটিকে মনে হচ্ছে সেটিই হল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। স্পিন আক্রমণে বৈচিত্রহীনতা। বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণ যে সাম্প্রতিক সময়ে খারাপ করছে এমনটি বলা হচ্ছে না। তবে লক্ষণীয় যে আদর্শ ব্যাটিং কন্ডিশনে যেখানে বোলারদের জন্য খুব বেশি কিছু থাকে না, সেখানে ইমপেক্টফুল পারফরম্যান্স দিতে পারছে না স্পিনাররা।
বাংলাদেশ মূলত তিন পেসার এবং দুই স্পিনার কম্বিনেশনে বর্তমানে খেলে থাকে। অর্থাৎ এখানে পরিষ্কার যে স্পিনারদের চেয়ে পেসারদের উপরই আমাদের ভরসা বেশি। তবুও খেলা যেহেতু ভারতের মাটিতে স্পিনাররাও পালন করবে মুখ্য ভূমিকা। খুব সম্ভবত একটি দলের জয় এবং পরাজয় অনেকটুকুই নির্ভর করবে স্পিনারদের উপরই। একটি বিখ্যাত প্রবাদই তো রয়েছে, ব্যাটসম্যানরা আপনাকে ম্যাচ জিতাবে, বোলাররা জেতাবে টুর্নামেন্ট। বাংলাদেশের গড়পরতা স্পিন অ্যাটাক ব্যাটিং কন্ডিশনে হয়ে ওঠে আরো বেশি গড়পরতা।
স্পিনারদের মধ্যে কারোই লাইন লেন্থে কোনো সমস্যা নেই কিংবা টেম্পারমেন্টেও খুব একটা ঘাটতি নেই। তবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা স্পিন আক্রমণে বৈচিত্র্যতার অভাব। অর্থাৎ কোন লেগ স্পিনার, চায়না ম্যান কিংবা মিস্ট্রি স্পিনার নেই বাংলার শিবিরে। বিশ্বকাপের রাডারে রয়েছেন এমন চারজন স্পিনার হলেন: সাকিব আল হাসান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম এবং নাসুম আহমেদ।
এদের মধ্যে হয়তো তিনজন সুযোগ পাবে বিশ্বকাপ স্কোয়াডে। মেহেদী হাসান মিরাজ এবং সাকিব আল হাসানের জায়গা নিশ্চিত। অবশিষ্ট নাসুম এবং তাইজুল ইসলামের মধ্যে হয়তো লড়াই হবে শেষ স্পটটির জন্য। তবে অধিনায়কের পছন্দ যেহেতু তাইজুল তাই তার সম্ভাবনাটুকুই থাকবে বেশি।
এক্ষেত্রে নাসুমের বাজে ফর্মও তাইজুলকে সমর্থন করছে। অর্থাৎ বাংলার স্পিন অ্যাটাকে বাঁহাতি স্পিনার এবং অফ স্পিনার ছাড়া আর কিছু নেই। ভারতে ব্যাটিং বান্ধব উইকেটে যখন প্রতিপক্ষ রানের ফোয়ারা ফোটাবে তখন শুধু আদর্শ লাইন লেন্থে ভরসা করে গেলে চলবে না। দেখাতে হবে খানিকটা বৈচিত্র খানিকটা নতুনত্ব। তবে বাংলাদেশের স্পিন অ্যাটাকে যা একেবারেই নেই। সাম্প্রতিক ম্যাচগুলোতেই যা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
তুলনামূলক দুর্বল আফগান ব্যাটিংয়ের বিপক্ষেই যদি এই অবস্থায় পড়তে হয় বাংলার স্পিনারদের তাহলে বোঝাই যাচ্ছে সবল প্রতিপক্ষের বিপক্ষে কি হবে। তবে বিশ্বকাপ যেহেতু আর মাস তিনেক দুরে তাই খুব বেশি কিছু করারও নেই নির্বাচকদের। দায়িত্ব নিতে হবে ক্রিকেটারদেরই, মিরাজ, সাকিব কিংবা তাইজুলদের (যদি সুযোগ পান) নিজেদের বৈচিত্র্যতা নিয়ে কাজ করতে হবে। যদি সম্ভব হয় বিশ্বকাপের আগে নিজের অস্ত্রাগারে যোগ করতে হবে নতুন কোনো ভেরিয়েশন।
- সিগারেটের বাংলা অর্থ কী, অনেকেই জানেন না এই সহজ উত্তর
- জামায়াতের সমাবেশ মোট কত খরচ হয়েছে, জানালেন দলের আমির
- হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে শেষ হলো বাংলাদেশ ও দ:আফ্রিকার ম্যাচ,জেনেনিন ফলাফল
- টিভির পর্দায় আজ জমজমাট ক্রিকেটের দিন, কোন ম্যাচ কখন দেখবেন একনজরে
- দারুন সুখবর : এশিয়া কাপে থাকছেন সাকিব আল হাসান
- শিক্ষা বোর্ডের নতুন সিদ্ধান্ত : নতুন করে ভর্তির আশা জাগছে হাজারো শিক্ষার্থীর
- বিয়ের দেড় মাস পর জানা গেল নববধূ একজন পুরুষ, এলাকায় চাঞ্চল্য
- দারুন সুখবর : ভারতের বিপক্ষে খেলা ছাড়াই সুপার সিক্স নিশ্চিত করবে বাংলাদেশ
- এশিয়া কাপে গ্রুপ নির্ধারন হলো বাংলাদেশের, জেনেনিন টাইগারদের ম্যাচ শুরুর তারিখ
- আজকের সৌদি রিয়াল রেট (২৭ জুলাই ২০২৫)
- স্বর্ণের দাম কমল, আগের দামে বিক্রি হচ্ছে রুপা—জেনে নিন আজকের হালনাগাদ মূল্য
- আজ ২৭/৭/২০২৫ তারিখ, জেনেনিন আজকের সিঙ্গাপুর ডলারের রেট
- সমালোচনার মুখে এনসিপি নেতা, ফেসবুক পোস্ট ডিলিট করে চাইলেন ক্ষমা
- বেড়ে গেলো আজকের মালয়েশিয়ান রিংগিত রেট (২৬ জুলাই ২০২৫)
- হঠাৎ জামায়াত নেতাকে নিয়ে যা বললেন পরিবেশ উপদেষ্টা