রোনালদোর ডায়েট অনুসরণ করে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার মরণের উপক্রম
ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ৩৮ বছর বয়সেও বেশ ফিট। রোনালদোর চর্বিহীন এবং পেশীবহুল শরীরকে অ্যাকশন সিনেমার নায়কদের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। এমন লাশের স্বপ্ন কে না দেখে! কিন্তু আপনি কি রোনালদো হতে চান? অন্তত ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার গ্যাব্রিয়েল মেনিনো আর রোনালদো হতে চান না। পর্তুগিজ তারকার মতো মরছিলেন তিনি।
কয়েকদিন আগে টানা দুই ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। তার কাজ দেখে কে বলবে পর্তুগিজ সুপারস্টারের বয়স এখন চল্লিশ পেরিয়ে গেছে। যৌবনের দ্বারপ্রান্তে, যেখানে রোনালদোর বয়সের ফাঁদে পা দেওয়া উচিত, সেখানে তিনি এখনও বেশ ফিট। কিন্তু এমন ফিটনেসের রহস্য কী? - এই বয়সেও নিয়ম-নিষেধের মধ্যে খাদ্যাভাস রেখে এবং শরীরের যত্ন নিয়ে ফুটবল বিশ্বে আলো ছড়াচ্ছেন তিনি। তার ফিটনেস নিয়ে ঈর্ষান্বিত হওয়া স্বাভাবিক। রোনালদোর মতো হতে কে না চায়!
ব্রাজিলের ক্লাব পালমেইরাসের মিডফিল্ডার গ্যাব্রিয়েল মেনিনোও হতে চেয়েছিলেন রোনালদোর মতোন। বেচারার শখ জেগেছিল রোনালদোর মতো ফিটনেস অর্জনের। তাই অনুসরণ করেছিলেন পর্তুগিজ মহাতারকার ডায়েট চার্ট। কিন্তু তাতে হয়েছে হিতে বিপরীত। রোনালদোর ডায়েট চার্ট মানতে গিয়ে মেনিনোর মনে হয়েছিল, মরে যাচ্ছেন তিনি। ব্রাজিলের সংবাদমাধ্যম পালমেইরাস কাস্ট'কে এমনটাই জানিয়েছেন মেনিনো।
২০১৯ সাল থেকে ক্লাবটির মূলদলে খেলছেন ব্রাজিলের বিখ্যাত ক্লাব পালমেইরাসের যুবদলে বেড়ে ওঠা এই মিডফিল্ডার। তবে ২০২০-২১ সালেও তিনি ক্লাবটির কোচ আবেল ফেরেইরার সুনজর অর্জন করতে পারেননি। মধ্যমাঠে তার পজিশনে কোচের তৃতীয় পছন্দের খেলোয়াড় ছিলেন তিনি। তাই কোচের আস্থা অর্জনে রোনালদোর মতো হতে চেয়েছিলেন মেনিনো।
পালমেইরাসের পুষ্টিবিদ মিরটেসকে বলেছিলেন, রোনালদোর মতো ডায়েট চার্ট করে দিতে। রোনালদোর মতোই খেতে শুরু করেন সকালে একটি করে ডিম ও সাপ্লিমেন্টস, বিকেলে অনুশীলনের আগে ও রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগেও সাপ্লিমেন্টস, দুপুর আর রাতে গ্রিল্ড মাছ কিংবা মাংস এবং সালাদ।
ফলশ্রুতে কেমন হয়েছিল শোনা যাক মেনিনোর বয়ানিতে, 'আমার ওজন ঠিকঠাক ছিল। কিন্তু আমি নিজেকে বদলাতে চেয়েছিলাম। আমি পালমেইরাসের পুষ্টিবিদ মিরটেসকে বলি আমার জন্য ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর মতো করে খাদ্যতালিকা বানিয়ে দিতে। আমি রোনালদোর মতো হতে চেয়েছিলাম।'
রোনালদোর ডায়েট চার্ট ফলো করে রোনালদোর মতো ফিটনেস তো পাওয়া হয়নি-ই উল্টো মেনিনোর মনে হয়েছে মরে যাচ্ছেন তিনি।
মেনিনো বলেন, 'আমি ওয়ার্মআপ করতাম এবং কোনোভাবে আর দৌড়াতে পারতাম না। আমার শুধু মনে হতো, আমি মরে যাব। ম্যাচের পাঁচ মিনিট পরই আমি মাঠে আর দৌড়াতে পারতাম না। আমার পরিবর্তে বিকল্প খেলোয়াড় নামানোর প্রয়োজন হতো। সে (মিরেটস) বুঝতে পেরেছিল আমি ভালো ছিলাম না।'
- করোনা ভাইরাস : স্কুল বন্ধ রাখা নিয়ে আসলো যে সিদ্ধান্ত
- যাকে প্রধানমন্ত্রী করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা
- কমছে স্বর্ণের দাম
- পালানোর আগের দিন ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের চার শব্দের যে ম্যাসেজ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা
- প্রবাসীদের জন্য সুখবর, শুল্ক ছাড়াই আনতে পারবেন যে ১৯ পণ্য
- অবাক ক্রিকেটবিশ্ব, মুশফিক আউট হতেই হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেল শ্রীলঙ্কা বনাম বাংলাদেশের টেস্ট ম্যাচ
- নাটকীয়ভাবে শেষ হলো বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার টেস্ট, দেখেনিন ফলাফল
- প্রকাশ্যে দেখা মিললো মাশরাফির, স্বজন হারানো মায়ের পাশে এসে দাঁড়ালেন ছায়ার মতো
- ১৩ বছরেও ব্যর্থ বিসিবি, এবার দুধভাত ভাগাভাগির নামে চিটাগাং-রাজশাহীকে ছেঁটে দিল
- পাল্টে যাচ্ছে সোনার দাম
- ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছেন খামেনি
- বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা: চতুর্থ দিন শেষে বড় লিড পেলো বাংলাদেশ
- বাস্তবেই সহবাস করতে হয়েছে ১০ সিনেমার শুটিংয়ে
- ইরানকে বড় সুখবর দিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন
- কোন জিনিস যা শুধু শালীরা দেয়, বৌ কিংবা বৌদিরা দিতে পারে না