মাশরাফির বাসায় যাচ্ছেন ক্ষুব্ধ গ্রাহকরা

এদিকে বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মর্তুজা ই-অরেঞ্জের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন বলে অভিযোগ করছে গ্রাহকরা।
অনেকের দাবি এই ক্রিকেটারের নাম শুনে প্রতিষ্ঠানটি থেকে পণ্য কেনার জন্য টাকা দিয়েছেন তারা। ই-অরেঞ্জ শপের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ছিলেন জাতীয় দলের ক্রিকেটার মাশরাফি। আন্দোলনরত গ্রাহকরা বলছেন, গ্রাহকদের অধিকাংশই ই-অরেঞ্জএর ব্রান্ড এম্বাসেডর, সাবেক ক্রিকেটার ও সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মর্তুজা দেখেই অর্ডার করেছিলাম।
কাজেই এই দায় এড়াতে পারেননা তিনি। প্রয়োজনে তারা মাশরাফির সাথেই যোগাযোগ করবেন। সবশেষ পাওয়া তথ্যমতে মাশরাফি বিন মর্তুজার বাসায় যাচ্ছেন ই-অরেঞ্জের গ্রাহকরা। এর আগে তারা রাজধানীর গুলশান-১ এর সড়ক অবরোধ করে রাখেন। সোমবার (১৬ আগস্ট) গুলশান-১ এর ১৩৭ নম্বর রোডে অবস্থিত ই-অরেঞ্জের কার্যালয় থেকে মিপুর-১২ তে মাশরাফি বিন মর্তুজার বাসায় আলোচনার জন্য যাচ্ছেন তারা।
এ সময় ভুক্তভোগী কয়েকজন গ্রাহকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মাশরাফি বিন মর্তুজা সম্পৃক্ত রয়েছেন। তার সঙ্গে আমাদের ফোনে কথা হয়েছে। তিনি আমাদের বলেছেন, তার বাসায় যেতে। সেখানে আমাদের দাবি নিয়ে কথা হবে। এর আগে সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশান-১ এর সড়ক অবরোধ করেন ই-অরেঞ্জের গ্রাহকরা।
অবরোধের কারণে সড়কে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। গুলশান থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) আমিনুল ইসলাম বলেন, ৪০ জন গ্রাহক মোটরসাইকেল নিয়ে গুলশান-২ মোড়ে আসেন। পরে তারা সেখান থেকে গুলশান-১ এর দিকে চলে যান। ই-অরেঞ্জের এক গ্রাহক বলেন, আমরা ই-অরেঞ্জ নামের ই-কমার্স সাইট থেকে বাইক, মোবাইলসহ নানা পণ্য অর্ডার করেছিলাম।
আমরা সরকারের ই-কমার্স নীতিমালা প্রকাশের আগে ই-অরেঞ্জের ডাবল টাকা ভাউচার কিনেছিলাম। কর্তৃপক্ষ গত ১৬ মে (সম্ভাব্য তারিখ) থেকে সব ডেলিভারি বন্ধ রেখেছে। ১৮ জুলাই ই-অরেঞ্জ একটি ডেলিভারি ডেট প্রকাশ করে এবং পরবর্তীতে লকডাউনের দোহাই দিয়ে ডেলিভারি বন্ধ করে দেয়।
পরে জানায় লকডাউন শেষ হলে ডেলিভারি কার্যক্রম পুনরায় শুরু হবে। লকডাউন শেষ হওয়ার আগের দিন ১০ আগস্ট তারা আবার নতুন করে ১৬ আগস্ট ডেলিভারির তারিখ প্রকাশ করে। এদিকে সোমবার (১৬ আগস্ট) ই-অরেঞ্জ তাদের অফিসিয়াল পেজে জানায়, পূর্বের বাইক সেলারের সঙ্গে তারা চুক্তি বাতিল করেছে।
তারা নতুন সেলার পেতে বা নিজেরা বাইক ইমপোর্ট করতে ৪৫-৬০ কর্মদিবস লাগবে। তাই যারা বাইক নিতে চান, তাদের অপেক্ষা করতে হবে অথবা রিফান্ড রিকুয়েস্ট করতে হবে। বেশ কয়েকজন গ্রাহক রিফান্ড চেয়ে ফোন করায় তারা ২১ কর্মদিবসের কথা বলে। তখন সরকার নির্ধারিত ১০ দিনের কথা বলায় তারা কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি। তাই গ্রাহকরা সড়কে অবস্থান নেন।
- এবার বিদেশ থেকে বাংলাদেশে ফেরার সময় সর্বোচ্চ যতটি স্মার্টফোন আনতে পারবেন প্রবাসীরা
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা : পাকিস্তানকে যে ঘোষণা দিলো চীন
- পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ , ৫৪ জনের মৃত্যু
- ভারতের জন্য নতুন দু:সংবাদ : বাংলাদেশে চালু হচ্ছে আরও ৭টি
- বড় সুখবর দেশি পেঁয়াজের দাম নিয়ে
- পিএসএলে দুঃসংবাদ নেমে এলো রিশাদের জীবনে, একি বললেন শাহীন শাহ আফ্রিদি
- মেয়েদের ইচ্ছা সপ্তাহের কোন দিনে সবচেয়ে তীব্র হয়, জেনে নিন চমকপ্রদ তথ্য
- পাসপোর্ট ইস্যুতে আসছে বড় পরিবর্তন, মিলবে সুখবর
- চলন্ত প্রাইভেটকার থেকে নারীর ভ্যানিটিব্যাগে টান, অতঃপর যা ঘটলো
- আ:লীগকে নিয়ে নতুন কথা বললেন : মামুনুল হক
- পাকিস্তানে শক্তিশালী বো.মা বি.স্ফো.র.ণে নিহত.....
- বড় সুখবর গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য
- বড় সুখবর পেঁয়াজের দাম নিয়ে
- শরীরী উষ্ণতায় ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, নেট দুনিয়ায় ঝড়
- বেড়েছে আজকের সিঙ্গাপুরের ডলার রেট