ম্যাচ হারের অন্যতম আসল কারন দেখালেন মাহমুদউল্লাহ
শরিফুল ইসলাম ৩টি এবং মেহেদী হাসান ও সাকিব আল হাসান ১টি করে উইকেট পেয়েছিলেন। জিম্বাবুয়ের আরও কয়েকটি উইকেটের পতন হতে পারত, কিন্তু বাংলাদেশি ফিল্ডাররা ক্যাচ ও রান আউটের সুযোগ হাতছাড়া করেছিলেন। যার মূল্য বাংলাদেশকে দিতে হলো ম্যাচ হেরে। জিম্বাবুয়ের দেওয়া লক্ষ্য বাংলাদেশ টপকে যেতে পারবে বলেই বিশ্বাস ছিল রিয়াদের।
কিন্তু ব্যাটিংয়ে জুটি গড়তে না পারায় সেটা সম্ভব হয়নি। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ রান এসেছে অভিষিক্ত শামীম হোসেনের ব্যাট থেকে। তিনি ছাড়া আর কেউ দাপটের সাথে ব্যাটিং করতে পারেননি। শামীম ১৩ বলে ২৯ রান করেন। হাঁকান ৩টি চার ও ২টি ছক্কা। হারের কারণ হিসেবে রিয়াদ দুষেছেন ফিল্ডিংয়ের বাজে দশা ও ব্যাটিংয়ে বড় জুটি গড়তে না পারাকে।
ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম আমরা ম্যাচটি জিততে পারব। কিন্তু নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা আমাদের হার এনে দিল। আমরা ভালো জুটি গড়তে পারিনি। ফিল্ডিংয়ের সময়ও বেশ কিছু সুযোগ হাতছাড়া করেছি এবং তাদেরকে ভালো সংগ্রহ পেতে সহায়তা করে ফেলেছি। আমাদের একটি বড় জুটি দরকার ছিল কিন্তু আমরা একটিও পাইনি।
এই দিকগুলো আমাদের দেখতে হবে এবং শক্তভাবে ফিরে আসতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘শরিফুল খুব ভালো বোলিং করেছে। বোলাররা তাদের সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করেছে, কিন্তু ফিল্ডারদের সমর্থনও তো দরকার হয়।’ প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ম্যাচটি হেরেছে ২৩ রানে। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে এসেছে ১-১ সমতা। সিরিজের শেষ ম্যাচটি আগামী ২৫ জুলাই।